তিউনিসিয়ার উপকূলে ভূমধ্যসাগরে আটকে থাকা ৬৪ বাংলাদেশি ফেরত আসতে রাজি হয়েছেন। লিবিয়াতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সেকান্দার আলির সঙ্গে দীর্ঘ সময়ের আলোচনার পর তারা ফেরত আসতে রাজি হয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আমরা তাদের ফেরত আনার জন্য বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করছি। যত দ্রুত সম্ভব তাদের ফেরত আনা হবে। গত দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ৬৪ বাংলাদেশি ও ৯ জন মিশরীয় একটি নৌকায় তিউনিসিয়ার পানি সীমায় আটকে রয়েছেন। তিউনিসীয় কর্তৃপক্ষ নৌকাটিকে তীরে ভিড়তে না দেয়ায় তারা সেখানে ভাসমান অবস্থায় আছেন।
লিবিয়া থেকে ইউরোপের উদ্দেশে যাচ্ছিল তারা। মাঝপথে তাদের নৌকার ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যায় এবং পরে একটি মিশরীয় নৌকা তাদের টেনে তিউনিসিয়ার পানি সীমায় নিয়ে যায়।
গত মাসে ইউরোপে পাড়ি দিতে লিবিয়া ছাড়ার পর ভূমধ্যসাগরের তিউনিসীয় উপকূলে নৌকাডুবিতে অন্তত ৬৫ অভিবাসীর মৃত্যু হয়। শুধু ২০১৯ সালের প্রথম চার মাসে ওই নৌপথে ১৬৪ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০১৯ , ৪ আষাঢ় ১৪২৫, ১৪ শাওয়াল ১৪৪০
কূটনৈতিক বার্তা পরিবেশক
তিউনিসিয়ার উপকূলে ভূমধ্যসাগরে আটকে থাকা ৬৪ বাংলাদেশি ফেরত আসতে রাজি হয়েছেন। লিবিয়াতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সেকান্দার আলির সঙ্গে দীর্ঘ সময়ের আলোচনার পর তারা ফেরত আসতে রাজি হয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আমরা তাদের ফেরত আনার জন্য বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করছি। যত দ্রুত সম্ভব তাদের ফেরত আনা হবে। গত দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ৬৪ বাংলাদেশি ও ৯ জন মিশরীয় একটি নৌকায় তিউনিসিয়ার পানি সীমায় আটকে রয়েছেন। তিউনিসীয় কর্তৃপক্ষ নৌকাটিকে তীরে ভিড়তে না দেয়ায় তারা সেখানে ভাসমান অবস্থায় আছেন।
লিবিয়া থেকে ইউরোপের উদ্দেশে যাচ্ছিল তারা। মাঝপথে তাদের নৌকার ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যায় এবং পরে একটি মিশরীয় নৌকা তাদের টেনে তিউনিসিয়ার পানি সীমায় নিয়ে যায়।
গত মাসে ইউরোপে পাড়ি দিতে লিবিয়া ছাড়ার পর ভূমধ্যসাগরের তিউনিসীয় উপকূলে নৌকাডুবিতে অন্তত ৬৫ অভিবাসীর মৃত্যু হয়। শুধু ২০১৯ সালের প্রথম চার মাসে ওই নৌপথে ১৬৪ জনের প্রাণহানি হয়েছে।