মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, এ পর্যন্ত ৩ হাজার ১০৭ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়েছে। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের তৃতীয় (বাজেট) অধিবেশনে সরকারি দলের সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। এর আগে সকালে ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী বলেন, এছাড়া গত ১০ বছরে বাদ পড়া মুক্তিযোদ্ধা ক্যাটাগরি অনুযায়ী অর্থাৎ বেসামরিক গেজেট, নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা), মুজিবনগর সরকারের কর্মচারী, চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী মেডিকেল টিম, শব্দ সৈনিক, শহীদ এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ ৪ হাজার ১৮৮ মুক্তিযোদ্ধার নাম গেজেটভুক্তির জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সনদ দেয়া হবে : সরকারি দলের সদস্য হাবিবা রহমান খানের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাইজেশন তথ্যের ডাটাবেজ সংরক্ষিত আছে। ডাটাবেজ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল-বিসিসির ডাটা সেন্টারে সংরক্ষিত আছে। ডাটাবেজে মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় তালিকা, লাল মুক্তিবার্তা, সাময়িক সনদসহ বিভিন্ন ধরনের গেজেটের ডিজিটাইজেনশন করা তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে। এ তালিকা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য বাতায়নে প্রদর্শিত হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সার্টিফিকেট বা পরিচয়পত্র প্রদানের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। এ লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুকূলে ডিজিটাল সনদ প্রদান কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। অচিরেই সারাদেশে একদিনে একযোগে ডিজিটাল সনদ প্রদান করা হবে।
রবিবার, ৩০ জুন ২০১৯ , ১৬ আষাঢ় ১৪২৫, ২৬ শাওয়াল ১৪৪০
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
সংসদ বার্তা পরিবেশক
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, এ পর্যন্ত ৩ হাজার ১০৭ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়েছে। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের তৃতীয় (বাজেট) অধিবেশনে সরকারি দলের সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। এর আগে সকালে ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী বলেন, এছাড়া গত ১০ বছরে বাদ পড়া মুক্তিযোদ্ধা ক্যাটাগরি অনুযায়ী অর্থাৎ বেসামরিক গেজেট, নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা), মুজিবনগর সরকারের কর্মচারী, চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী মেডিকেল টিম, শব্দ সৈনিক, শহীদ এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ ৪ হাজার ১৮৮ মুক্তিযোদ্ধার নাম গেজেটভুক্তির জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সনদ দেয়া হবে : সরকারি দলের সদস্য হাবিবা রহমান খানের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাইজেশন তথ্যের ডাটাবেজ সংরক্ষিত আছে। ডাটাবেজ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল-বিসিসির ডাটা সেন্টারে সংরক্ষিত আছে। ডাটাবেজে মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় তালিকা, লাল মুক্তিবার্তা, সাময়িক সনদসহ বিভিন্ন ধরনের গেজেটের ডিজিটাইজেনশন করা তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে। এ তালিকা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য বাতায়নে প্রদর্শিত হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সার্টিফিকেট বা পরিচয়পত্র প্রদানের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। এ লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুকূলে ডিজিটাল সনদ প্রদান কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। অচিরেই সারাদেশে একদিনে একযোগে ডিজিটাল সনদ প্রদান করা হবে।