ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, সরকার কৃষিবহির্ভূত খাতে কৃষিজমি বন্দোবস্ত দেয়া নিরুৎসাহিত করছে।
মন্ত্রী বলেন, কৃষিজমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহারে সরকার আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের তৃতীয় (বাজেট) অধিবেশনে সরকারি দলের সদস্য শামসুন নাহারের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে সকালে ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, দেশের কৃষিজমি বিশেষভাবে ফসলি জমি রক্ষায় সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে এবং ভূমি মন্ত্রণালয় কৃষি জমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহার আইন-২০১৯ এর খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে। যা শীঘ্রই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হবে। সরকারি দলের হাবিবুর রহমানের অপর এক প্রশ্নের জবাবে ভূমিমন্ত্রী বলেন, জেলা পর্যায়ে বিদ্যমান কৃষি খাসজমিগুলো কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা ১৯৯৭-এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট জেলার ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে স্থায়ী বন্দোবস্তের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
রবিবার, ৩০ জুন ২০১৯ , ১৬ আষাঢ় ১৪২৫, ২৬ শাওয়াল ১৪৪০
ভূমিমন্ত্রী
সংসদ বার্তা পরিবেশক
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, সরকার কৃষিবহির্ভূত খাতে কৃষিজমি বন্দোবস্ত দেয়া নিরুৎসাহিত করছে।
মন্ত্রী বলেন, কৃষিজমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহারে সরকার আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের তৃতীয় (বাজেট) অধিবেশনে সরকারি দলের সদস্য শামসুন নাহারের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে সকালে ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, দেশের কৃষিজমি বিশেষভাবে ফসলি জমি রক্ষায় সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে এবং ভূমি মন্ত্রণালয় কৃষি জমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহার আইন-২০১৯ এর খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে। যা শীঘ্রই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হবে। সরকারি দলের হাবিবুর রহমানের অপর এক প্রশ্নের জবাবে ভূমিমন্ত্রী বলেন, জেলা পর্যায়ে বিদ্যমান কৃষি খাসজমিগুলো কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা ১৯৯৭-এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট জেলার ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে স্থায়ী বন্দোবস্তের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।