পুলিশি বাধায় বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা যুবদলের কর্মী সমাবেশ পন্ড হয়ে গেছে। শনিবার বেলা ১১টায় উপজেলার বড়দিয়া গ্রামে এ কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন দলীয় নেতৃবৃন্দ। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই পুলিশের বাঁধায় যুবদলের এ সমাবেশ বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন নেতারা। বাগেরহাট জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন পর উপজেলা যুবদলের কর্মী সমাবেশের আহ্বান করা হয়। ওই সভায় জেলার নেতৃবৃন্দ অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল। আমরা পূর্ব থেকেই যুবদলের কর্মী সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। সে অনুযায়ী পুলিশকেও অবহিত করেছি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগ মুহূর্তে পুলিশ সমাবেশ করতে বাঁধা দেয়। এ বিষয়ে রামপাল থানার ওসি মো. লুৎফর রহমান বলেন, ওই সমাবেশকে কেন্দ্র করে স্থানীয় যুবদলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হওয়ার আগাম খবর ছিল। এ কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি। সমাবেশে আসা একাধিক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ আমাদের বাধা দেয়নি, বাধা দিয়েছে পুলিশ।
সোমবার, ০১ জুলাই ২০১৯ , ১৭ আষাঢ় ১৪২৫, ২৭ শাওয়াল ১৪৪০
প্রতিনিধি, বাগেরহাট
পুলিশি বাধায় বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা যুবদলের কর্মী সমাবেশ পন্ড হয়ে গেছে। শনিবার বেলা ১১টায় উপজেলার বড়দিয়া গ্রামে এ কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন দলীয় নেতৃবৃন্দ। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই পুলিশের বাঁধায় যুবদলের এ সমাবেশ বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন নেতারা। বাগেরহাট জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন পর উপজেলা যুবদলের কর্মী সমাবেশের আহ্বান করা হয়। ওই সভায় জেলার নেতৃবৃন্দ অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল। আমরা পূর্ব থেকেই যুবদলের কর্মী সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। সে অনুযায়ী পুলিশকেও অবহিত করেছি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগ মুহূর্তে পুলিশ সমাবেশ করতে বাঁধা দেয়। এ বিষয়ে রামপাল থানার ওসি মো. লুৎফর রহমান বলেন, ওই সমাবেশকে কেন্দ্র করে স্থানীয় যুবদলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হওয়ার আগাম খবর ছিল। এ কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি। সমাবেশে আসা একাধিক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ আমাদের বাধা দেয়নি, বাধা দিয়েছে পুলিশ।