আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়ার বিরুদ্ধে দালালের মাধ্যমে দলিল রেজিস্ট্রেশনের জন্য অবৈধভাবে ফি আদায়সহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেছেন জাসদ ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক একেএম ছামেদুল হক। গত সোমবার উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় তিনি এ অভিযোগ উত্থাপন করেন। সাব-রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, নূন্যতম ২ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ ছাড়া কোন দলিল পাশ করেন না ওই সাব-রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়া। দলিল ভেদে কখনো কখনো ৫ হাজার, আবার জাতীয় পরিচয়পত্রে হালকা ত্রুটিজনিত কারণে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ের কাছেই ২ থেকে ৩ হাজার টাকা দাবি করে থাকেন তিনি। এছাড়াও দালালের দৌরাত্ম্য, রেজিস্ট্রেশনের নামে অবৈধভাবে বিভিন্ন ফি আদায়ের অভিযোগ করেন জাসদ নেতা একেএম ছামেদুল হক। আইনশৃঙ্খলা সভায় সাব-রেজিস্ট্রারের ঘুষ গ্রহণ বন্ধে কমিটির উপদেষ্টা ও সভাপতির দৃষ্টি কামনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান জাসদ সাধারণ সম্পাদক। বৃহস্পতিবার অভিযোগে সত্যতা বিষয়ে জানতে চাইলে ঝিনাইগাতী উপজেলার সাব- রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়া এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্য নয়। কিন্তু গত সোমবার উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে এসডিজি বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা থাকায় সভার পাশেই বসা ছিলাম। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো করা হয়েছে তা আমি শুনেছি। তবে ঘুষ গ্রহণ ও অনিয়মের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।
সোমবার, ০১ জুলাই ২০১৯ , ১৭ আষাঢ় ১৪২৫, ২৭ শাওয়াল ১৪৪০
আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
প্রতিনিধি, ঝিনাইগাতী (শেরপুর)
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়ার বিরুদ্ধে দালালের মাধ্যমে দলিল রেজিস্ট্রেশনের জন্য অবৈধভাবে ফি আদায়সহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ করেছেন জাসদ ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক একেএম ছামেদুল হক। গত সোমবার উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় তিনি এ অভিযোগ উত্থাপন করেন। সাব-রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, নূন্যতম ২ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ ছাড়া কোন দলিল পাশ করেন না ওই সাব-রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়া। দলিল ভেদে কখনো কখনো ৫ হাজার, আবার জাতীয় পরিচয়পত্রে হালকা ত্রুটিজনিত কারণে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ের কাছেই ২ থেকে ৩ হাজার টাকা দাবি করে থাকেন তিনি। এছাড়াও দালালের দৌরাত্ম্য, রেজিস্ট্রেশনের নামে অবৈধভাবে বিভিন্ন ফি আদায়ের অভিযোগ করেন জাসদ নেতা একেএম ছামেদুল হক। আইনশৃঙ্খলা সভায় সাব-রেজিস্ট্রারের ঘুষ গ্রহণ বন্ধে কমিটির উপদেষ্টা ও সভাপতির দৃষ্টি কামনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান জাসদ সাধারণ সম্পাদক। বৃহস্পতিবার অভিযোগে সত্যতা বিষয়ে জানতে চাইলে ঝিনাইগাতী উপজেলার সাব- রেজিস্ট্রার জুয়েল মিয়া এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্য নয়। কিন্তু গত সোমবার উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে এসডিজি বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা থাকায় সভার পাশেই বসা ছিলাম। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো করা হয়েছে তা আমি শুনেছি। তবে ঘুষ গ্রহণ ও অনিয়মের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।