শিবালয় উপজেলার বাশাইল গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে এসে জামাতা আব্দুল মালেকের (৪০) রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। আব্দুল মালেক পাবনার বেড়া উপজেলার খানপুর কাজীরহাট গ্রামের ওয়াহেদ আলীর ছেলে। জানা গেছে, উপজেলার বাশাইল গ্রামের ঝনু শেখের কন্যা সাবিনার সঙ্গে স্বামীর প্রায় ঝগড়া-বিবাদ চলতো। ঝগড়া-বিবাদের কারণে রমজান ঈদের কয়েকদিন আগে সাবিনা স্বামীর বাড়ি থেকে পিতার বাড়িতে চলে আসে। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মালেক স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে দেখা ও মান ভাঙ্গাতে শ্বশুরালয়ে আসে।
শ্বশুরালয়ে বাড়তি ঘর না থাকায় প্রতিবেশী আত্মীয় বাড়িতে স্ত্রীসহ রাত্রী যাপন করে। ভোর রাতে মালেক বুকে ব্যথায় অসুস্থ হলে স্ত্রী সাবিনা ডাক্তার ডাকার কথা বলে পালিয়েছে। আত্মীয়-স্বজনরা সকালে মালেককে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে।
সোমবার, ০১ জুলাই ২০১৯ , ১৭ আষাঢ় ১৪২৫, ২৭ শাওয়াল ১৪৪০
প্রতিনিধি, শিবালয় (মানিকগঞ্জ)
শিবালয় উপজেলার বাশাইল গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে এসে জামাতা আব্দুল মালেকের (৪০) রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। আব্দুল মালেক পাবনার বেড়া উপজেলার খানপুর কাজীরহাট গ্রামের ওয়াহেদ আলীর ছেলে। জানা গেছে, উপজেলার বাশাইল গ্রামের ঝনু শেখের কন্যা সাবিনার সঙ্গে স্বামীর প্রায় ঝগড়া-বিবাদ চলতো। ঝগড়া-বিবাদের কারণে রমজান ঈদের কয়েকদিন আগে সাবিনা স্বামীর বাড়ি থেকে পিতার বাড়িতে চলে আসে। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মালেক স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে দেখা ও মান ভাঙ্গাতে শ্বশুরালয়ে আসে।
শ্বশুরালয়ে বাড়তি ঘর না থাকায় প্রতিবেশী আত্মীয় বাড়িতে স্ত্রীসহ রাত্রী যাপন করে। ভোর রাতে মালেক বুকে ব্যথায় অসুস্থ হলে স্ত্রী সাবিনা ডাক্তার ডাকার কথা বলে পালিয়েছে। আত্মীয়-স্বজনরা সকালে মালেককে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে।