নিম্নমানের সামগ্রীতে নির্মাণ হচ্ছে ভবন

নিম্নমানের ইট বালু খোয়া দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে রাঙ্গাবালীর ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নে নয়াভাঙ্গনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকাবাসী জানান, এ ভাবে ভবন নির্মাণ করা হলে দু এক বছরের মধ্যে ওই ভবন খসে পড়া শুরু করবে। আর ঝুঁকির মুখে পড়বে কোমলমতি শিশুরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, নির্মাণ শ্রমিকরা নি¤œ মানের ইট, বালু, খোয়াসহ অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ঠিকাদারের কথা জানতে চাইলে কোথায় আছেন তা বলতে পারেন না শ্রমিকরা। মোবাইল নাম্বার চাইলে তাও দিতে পারেনি তারা। অপর দিকে নির্মাণাধীন ভবনের পার্শ্বে সরকারি জায়গায় বড় বড় রেইনট্রি গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে। কারা গাছগুলো কেটেছে তা জানাতে স্থানীয়রা অপারগতা প্রকাশ করেছেন। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. যুবরাজ হোসেন জানান, গাছ কাটায় তার কোন সম্মতি ছিলনা। তাকে না জানিয়ে গাছগুলো কাটা হয়েছে। কে বা কাহারা কাটা গাছ নিয়ে গেছে তা তার জানা নেই। এ বিষয় উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলাম সগির আহমেদ জানান, সরকারি অনুমতি নিয়েই গাছ কাটা হয়েছে। ওই গাছ দিয়ে স্কুলের ফার্নিচার তৈরি করা হবে। নিম্নমানের কাজের বিষয় তদন্ত করে দেখা হবে।

আরও খবর
ভোগান্তির নাম মানপাশা সেতু
উলিপুরে সরকারি দলের রোষানলে খাদ্য পরিদর্শক
কেন্দুয়ায় গার্মেন্ট কর্মীকে গণধর্ষণ মূলহোতা ধৃত
মুন্সীগঞ্জে পবিসের প্রিপেইড মিটার বন্ধে সভা মিছিল
ঝিনাইদহে পুলিশি অভিযানে ধৃত ৫
নীলফামারীর জুয়েল হত্যা মামলার ২ আসামি এখনও অধরা
বাগেরহাটে ভ্যানচালক হত্যা : গ্রেফতার ২
বালিয়াকান্দি-নারুয়া-পাংশা সড়ক এখন মরণফাঁদ
শেরপুরে মোবাইল জুয়ায় আসক্ত তরুণরা : নিঃস্ব শত শত পরিবার
সুদ ব্যবসায়ীর ফাঁদে নিঃস্ব ১০ ব্যবসায়ী
বালিয়াকান্দিতে সালিশে হামলা আহত ৬ ধৃত ১
মির্জাপুর মহিলা কলেজ অধ্যক্ষ বরখাস্ত
ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় মরছে গাছ বাড়ছে ব্যাধি
‘আসুন করি পান চাষ সুখে কাটাই বারো মাস’
কালিয়াকৈরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ১৭ মামলার আসামি নিহত
বাগেরহাটে দুই বাড়িতে ডাকাতি : আটক ২

বুধবার, ০৩ জুলাই ২০১৯ , ১৯ আষাঢ় ১৪২৫, ২৯ শাওয়াল ১৪৪০

নয়াভাঙ্গনী সর. প্রা. স্কুল

নিম্নমানের সামগ্রীতে নির্মাণ হচ্ছে ভবন

প্রতিনিধি, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)

নিম্নমানের ইট বালু খোয়া দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে রাঙ্গাবালীর ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নে নয়াভাঙ্গনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকাবাসী জানান, এ ভাবে ভবন নির্মাণ করা হলে দু এক বছরের মধ্যে ওই ভবন খসে পড়া শুরু করবে। আর ঝুঁকির মুখে পড়বে কোমলমতি শিশুরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, নির্মাণ শ্রমিকরা নি¤œ মানের ইট, বালু, খোয়াসহ অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ঠিকাদারের কথা জানতে চাইলে কোথায় আছেন তা বলতে পারেন না শ্রমিকরা। মোবাইল নাম্বার চাইলে তাও দিতে পারেনি তারা। অপর দিকে নির্মাণাধীন ভবনের পার্শ্বে সরকারি জায়গায় বড় বড় রেইনট্রি গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে। কারা গাছগুলো কেটেছে তা জানাতে স্থানীয়রা অপারগতা প্রকাশ করেছেন। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. যুবরাজ হোসেন জানান, গাছ কাটায় তার কোন সম্মতি ছিলনা। তাকে না জানিয়ে গাছগুলো কাটা হয়েছে। কে বা কাহারা কাটা গাছ নিয়ে গেছে তা তার জানা নেই। এ বিষয় উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলাম সগির আহমেদ জানান, সরকারি অনুমতি নিয়েই গাছ কাটা হয়েছে। ওই গাছ দিয়ে স্কুলের ফার্নিচার তৈরি করা হবে। নিম্নমানের কাজের বিষয় তদন্ত করে দেখা হবে।