বালিয়াকান্দি স্টেডিয়াম থেকে সাধু মোল্যার মোড়, সাধু মোল্যার মোড় থেকে ওয়াপদা মোড়, ওয়াপদা মোড় থেকে তালপট্টি, বালিয়াকান্দি চৌরাস্তা থেকে ঘিকমলা প্রায় ১৪ কিলোমিটার, বালিয়াকান্দি থানা গেট থেকে চন্দনা ব্রিজের সড়কের অধিকাংশ জায়গাতে ভাঙাচোরা সড়কে ধুলোবালির প্রলেপ সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা আর শুকনো মৌসুমে যানবাহন চলার সময় ধুলাবালিতে একাকার হয়ে যায়ে। সড়কের পাশে বাড়িগুলোতে ধুলার আস্তরণ পড়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ সদরের সড়কের এই অবস্থা থাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। উপজেলা চেয়ারম্যান বলছেন, এটা এলজিইডির বিষয়, এলজিইডির দাবি, আমরা বিষয়টির সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাচ্ছি। জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সড়কের বেহাল দশার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন সড়কটি প্রকল্পভুক্ত হওয়ায় সময় লাগবে, তবে আশা করছি খুব শিগগিরই হবে।
বিষয়টি আমাদের খুবই লজ্জাকর অবস্থায় ফেলছে। প্রতিনিয়ত বালিয়াকান্দি উপজেলা প্রকৌশল দফতর থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আরসিআইপি নামে একটি প্রকল্পে সড়কগুলো অন্তর্ভুক্ত হয়েছে আসা করছি দ্রুত সড়কগুলো মেরামতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, সড়কগুলো এলজিইডি দেখভাল করছে। ৬ মাস আগে আমরা ৪ লাখ টাকা খরচ করে ইট, খোয়া দ্বারা মেরামত করেছি। রাজবাড়ীর নির্বাহী প্রকৌশলী খান এ শামীম বলেন, বালিয়াকান্দি সদরকেন্দ্রিক সড়ক এবং বালিয়াকান্দি থেকে নারুয়া, ওয়াপদা-মধুখালী সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। সড়কগুলো আরসিআইপি প্রকল্পভুক্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে সড়কগুলোর এস্টিমেট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে, এখনও আমরা টেন্ডার করার অনুমতি পাইনি। আশা করছি খুব শিগগিরই আমরা টেন্ডারে অনুমতি পাব, এরপরই সড়কের দৃশ্যমান উন্নয়ন ঘটাতো পারব।
বুধবার, ০৩ জুলাই ২০১৯ , ১৯ আষাঢ় ১৪২৫, ২৯ শাওয়াল ১৪৪০
প্রতিনিধি, বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী)
বালিয়াকান্দি স্টেডিয়াম থেকে সাধু মোল্যার মোড়, সাধু মোল্যার মোড় থেকে ওয়াপদা মোড়, ওয়াপদা মোড় থেকে তালপট্টি, বালিয়াকান্দি চৌরাস্তা থেকে ঘিকমলা প্রায় ১৪ কিলোমিটার, বালিয়াকান্দি থানা গেট থেকে চন্দনা ব্রিজের সড়কের অধিকাংশ জায়গাতে ভাঙাচোরা সড়কে ধুলোবালির প্রলেপ সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা আর শুকনো মৌসুমে যানবাহন চলার সময় ধুলাবালিতে একাকার হয়ে যায়ে। সড়কের পাশে বাড়িগুলোতে ধুলার আস্তরণ পড়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ সদরের সড়কের এই অবস্থা থাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। উপজেলা চেয়ারম্যান বলছেন, এটা এলজিইডির বিষয়, এলজিইডির দাবি, আমরা বিষয়টির সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাচ্ছি। জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সড়কের বেহাল দশার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন সড়কটি প্রকল্পভুক্ত হওয়ায় সময় লাগবে, তবে আশা করছি খুব শিগগিরই হবে।
বিষয়টি আমাদের খুবই লজ্জাকর অবস্থায় ফেলছে। প্রতিনিয়ত বালিয়াকান্দি উপজেলা প্রকৌশল দফতর থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আরসিআইপি নামে একটি প্রকল্পে সড়কগুলো অন্তর্ভুক্ত হয়েছে আসা করছি দ্রুত সড়কগুলো মেরামতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, সড়কগুলো এলজিইডি দেখভাল করছে। ৬ মাস আগে আমরা ৪ লাখ টাকা খরচ করে ইট, খোয়া দ্বারা মেরামত করেছি। রাজবাড়ীর নির্বাহী প্রকৌশলী খান এ শামীম বলেন, বালিয়াকান্দি সদরকেন্দ্রিক সড়ক এবং বালিয়াকান্দি থেকে নারুয়া, ওয়াপদা-মধুখালী সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। সড়কগুলো আরসিআইপি প্রকল্পভুক্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে সড়কগুলোর এস্টিমেট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে, এখনও আমরা টেন্ডার করার অনুমতি পাইনি। আশা করছি খুব শিগগিরই আমরা টেন্ডারে অনুমতি পাব, এরপরই সড়কের দৃশ্যমান উন্নয়ন ঘটাতো পারব।