মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনকে ‘অকর্মা’ আখ্যা দিয়ে ওয়াশিংটন থেকে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের পাঠানো ইমেইল কীভাবে ফাঁস হলো, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রবিষয়ক সিলেক্ট কমিটির চেয়ারম্যান টম টুগেন্ডহ্যাট বলেছেন, এভাবে তথ্য চুরি করে তা প্রকাশ করা আইনের ‘গুরুতর লঙ্ঘন’। এর পেছনে যেই থাকুক তার বিচার করা হবে। তার এমন মন্তব্যের পরই বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নিল সরকার। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দফতর হোয়াইট হাউজ এখনো এ বিষয়ে কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক তদন্ত চলবে বলে নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দেশটির ‘ডেইলি মেইল’ পত্রিকায় ফাঁস হওয়া ওই ইমেইল বার্তাগুলোকে ‘অনিষ্টকর’ বললেও সেগুলোকে সঠিক নয়- এমন কিছু বলেনি। ডেইলি মেইল রোববার ওয়াশিংটনে নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত স্যার কিম দারোচ ওই ইমেইল বার্তাগুলো প্রকাশ করে। ফাঁস হওয়া ওইসব বার্তায় ডেরক ট্রাম্পের শাসনামলে হোয়াইট হাউজকে ‘একেবারেই অকার্যকর ও বিভক্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন।
মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০১৯ , ২৫ আষাঢ় ১৪২৫, ৫ জ্বিলকদ ১৪৪০
সংবাদ ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনকে ‘অকর্মা’ আখ্যা দিয়ে ওয়াশিংটন থেকে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের পাঠানো ইমেইল কীভাবে ফাঁস হলো, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রবিষয়ক সিলেক্ট কমিটির চেয়ারম্যান টম টুগেন্ডহ্যাট বলেছেন, এভাবে তথ্য চুরি করে তা প্রকাশ করা আইনের ‘গুরুতর লঙ্ঘন’। এর পেছনে যেই থাকুক তার বিচার করা হবে। তার এমন মন্তব্যের পরই বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নিল সরকার। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দফতর হোয়াইট হাউজ এখনো এ বিষয়ে কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক তদন্ত চলবে বলে নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দেশটির ‘ডেইলি মেইল’ পত্রিকায় ফাঁস হওয়া ওই ইমেইল বার্তাগুলোকে ‘অনিষ্টকর’ বললেও সেগুলোকে সঠিক নয়- এমন কিছু বলেনি। ডেইলি মেইল রোববার ওয়াশিংটনে নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত স্যার কিম দারোচ ওই ইমেইল বার্তাগুলো প্রকাশ করে। ফাঁস হওয়া ওইসব বার্তায় ডেরক ট্রাম্পের শাসনামলে হোয়াইট হাউজকে ‘একেবারেই অকার্যকর ও বিভক্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন।