বগুড়ায় তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ

বগুড়ার নন্দীগ্রামে তৃতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে নন্দীগ্রাম উপজেলার ১নং বুড়ইল ইউনিয়নের কামুল্যা গ্রামে। সোমবার থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আনিছুর রহমান এ বিষয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা হয়েছে বলে জানান। জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেল আনুমানিক ৫টায় কামুল্যা গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে রাসেল আহম্মেদ (১৭) প্রতিবেশী সাইফুল ইসলামের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া ৭ বছর বয়সী মেয়েকে খাবার খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ঘরের ভেতরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। তখন মেয়েটি চিৎকার করলে লম্পট রাসেল ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়। এরপর বাড়ির লোকজন এগিয়ে এসে মুমূর্ষু অবস্থায় মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আবদুর রহিম জানান, ধর্ষক রাসেল আহম্মেদ পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।

মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০১৯ , ২৫ আষাঢ় ১৪২৫, ৫ জ্বিলকদ ১৪৪০

বগুড়ায় তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ

প্রতিনিধি, নন্দীগ্রাম (বগুড়া)

বগুড়ার নন্দীগ্রামে তৃতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে নন্দীগ্রাম উপজেলার ১নং বুড়ইল ইউনিয়নের কামুল্যা গ্রামে। সোমবার থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আনিছুর রহমান এ বিষয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা হয়েছে বলে জানান। জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেল আনুমানিক ৫টায় কামুল্যা গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে রাসেল আহম্মেদ (১৭) প্রতিবেশী সাইফুল ইসলামের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া ৭ বছর বয়সী মেয়েকে খাবার খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ঘরের ভেতরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। তখন মেয়েটি চিৎকার করলে লম্পট রাসেল ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়। এরপর বাড়ির লোকজন এগিয়ে এসে মুমূর্ষু অবস্থায় মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আবদুর রহিম জানান, ধর্ষক রাসেল আহম্মেদ পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।