কিশোরগঞ্জে কেবল আবেদ ফি নিয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে কনস্টেবল নিয়োগ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার)। প্রাথমিক বাছাইয়ে যারা টিকেছেন, তাদের ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ মাদকাসক্তির বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ৫টি ডোপ টেস্টও করানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে জেলা পুলিশ অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি একথা জানিয়েছেন। তিনি জানান, গত ২৯ জুন কনস্টেবল নিয়োগের কার্যক্রম শুরু হয়। ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আনুষঙ্গিক কিছু ধাপ শেষ করে আগামী ২০ জলাইয়ের মধ্যে ডিআইজি কার্যালয়ে চূড়ান্ত তালিকা পাঠানো হবে। পুলিশ সুপার জানান, জেলার ১৩ উপজেলা থেকে কেবল ১০৩ টাকা ফি দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার প্রার্থী আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে ২৯ জুন পুলিশ লাইন মাঠে শারীরিক মাপজোখসহ ফিটনেটস পরীক্ষা নিয়ে ৭৭৮ জনকে লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রবেশপত্র দেয়া হয়। তবে ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন ৭৭৭ জন। যারা ১৮ বা তার বেশি নম্বর পেয়েছেন তারাই লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।
বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯ , ২৬ আষাঢ় ১৪২৫, ৬ জ্বিলকদ ১৪৪০
জেলা বার্তা পরিবেশক, কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জে কেবল আবেদ ফি নিয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে কনস্টেবল নিয়োগ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার)। প্রাথমিক বাছাইয়ে যারা টিকেছেন, তাদের ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ মাদকাসক্তির বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ৫টি ডোপ টেস্টও করানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে জেলা পুলিশ অফিসের সম্মেলন কক্ষে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি একথা জানিয়েছেন। তিনি জানান, গত ২৯ জুন কনস্টেবল নিয়োগের কার্যক্রম শুরু হয়। ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আনুষঙ্গিক কিছু ধাপ শেষ করে আগামী ২০ জলাইয়ের মধ্যে ডিআইজি কার্যালয়ে চূড়ান্ত তালিকা পাঠানো হবে। পুলিশ সুপার জানান, জেলার ১৩ উপজেলা থেকে কেবল ১০৩ টাকা ফি দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার প্রার্থী আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে ২৯ জুন পুলিশ লাইন মাঠে শারীরিক মাপজোখসহ ফিটনেটস পরীক্ষা নিয়ে ৭৭৮ জনকে লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রবেশপত্র দেয়া হয়। তবে ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন ৭৭৭ জন। যারা ১৮ বা তার বেশি নম্বর পেয়েছেন তারাই লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।