গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিনামূল্যে সহস্রাধিক জন পেয়েছে চোখের অধুনিক চিকিৎসা। গতকাল মঙ্গলবার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা অডিটোরিয়ামে দিনব্যাপী গোপালগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপতাল ডায়াবেটিক ও রেটিনাস্কিনিং ক্যাম্প করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ডায়বেটিস এবং চক্ষু পরীক্ষা করে। এসব রোগীর ব্যবস্থাপত্র দেখে হাসপাতালের পক্ষ থেকে ওষুধ দেয়া হয়। গোপালগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. সাইফুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ওই হাসপতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও নার্সরা এ সেবা প্রদান করেন। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা গ্রামের সমীর জয়ধর, পাটগাতী গ্রামের জয়তন বেগম, গিমাডাঙ্গা গ্রামের হাসেম মোল্লা, শ্রীরামকন্দি গ্রামের রহমত আলী বলেন, সকাল থেকে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ডায়বেটিস ও চক্ষু পরীক্ষা করিয়েছি। তারপর চিকিৎসকরা ব্যবস্থাপত্র দিয়েছে। এ ব্যবস্থাপত্র দেখিয়ে বিনা মূল্যে ওষুধ পেয়েছি। আগে চোখে সমস্যা ছিল। এখানে চিকিৎসা ও ওষুধ নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। আশা করি এ চিকিৎসায় সুফল পাব।
গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশকে ছানি জনিত অন্ধত্ব মুক্তসহ দেশের মানুষের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতে আমরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে কাজ করছি। মানুষের দোরগোড়ায় আধুনিক চক্ষু চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিচ্ছি। এর মধ্যদিয়ে আমরা দেশের মানুষের স্বচ্ছ দৃষ্টি নিশ্চিত করতে পারব।
বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯ , ২৬ আষাঢ় ১৪২৫, ৬ জ্বিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি, গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিনামূল্যে সহস্রাধিক জন পেয়েছে চোখের অধুনিক চিকিৎসা। গতকাল মঙ্গলবার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা অডিটোরিয়ামে দিনব্যাপী গোপালগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপতাল ডায়াবেটিক ও রেটিনাস্কিনিং ক্যাম্প করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ডায়বেটিস এবং চক্ষু পরীক্ষা করে। এসব রোগীর ব্যবস্থাপত্র দেখে হাসপাতালের পক্ষ থেকে ওষুধ দেয়া হয়। গোপালগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. সাইফুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ওই হাসপতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও নার্সরা এ সেবা প্রদান করেন। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা গ্রামের সমীর জয়ধর, পাটগাতী গ্রামের জয়তন বেগম, গিমাডাঙ্গা গ্রামের হাসেম মোল্লা, শ্রীরামকন্দি গ্রামের রহমত আলী বলেন, সকাল থেকে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ডায়বেটিস ও চক্ষু পরীক্ষা করিয়েছি। তারপর চিকিৎসকরা ব্যবস্থাপত্র দিয়েছে। এ ব্যবস্থাপত্র দেখিয়ে বিনা মূল্যে ওষুধ পেয়েছি। আগে চোখে সমস্যা ছিল। এখানে চিকিৎসা ও ওষুধ নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। আশা করি এ চিকিৎসায় সুফল পাব।
গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশকে ছানি জনিত অন্ধত্ব মুক্তসহ দেশের মানুষের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতে আমরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে কাজ করছি। মানুষের দোরগোড়ায় আধুনিক চক্ষু চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিচ্ছি। এর মধ্যদিয়ে আমরা দেশের মানুষের স্বচ্ছ দৃষ্টি নিশ্চিত করতে পারব।