সাইবার বুলিং নিয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকার প্যানেল আলোচনা

সাইবার-বুলিংয়ের মতো গুরুতর একটি বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে আইএসডি মিলনায়তনে সম্প্রতি এক প্যানেল আলোচনা সভার আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা। বিহেভিয়েরাল কাউন্সেলর ডুবি হোয়াইটকম্বের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় উঠে এসেছে সাইবার-বুলিংয়ের বিভিন্ন দিক যেমন কিভাবে স্কুল শিক্ষার্থীদের সাইবার-বুলিং থেকে নিরাপদ রাখা যায়, বুলিংয়ের স্বীকার শিশুদের মানসিক অবস্থা, বুলিং রোধ করতে বাবা-মায়ের ভূমিকা, বুলিং থামানোর উপায়, অনলাইন শিষ্টাচার প্রমুখ।

আইএসডির স্কুল কাউন্সিলর লিসা রিড, আইএসডির সেকেন্ডারি স্কুল প্রিন্সিপাল ইলডিকো মুরে, গ্রেড-এইটেরর শিক্ষার্থী জিমরান রহমান এবং একজন আইএসডি শিক্ষার্থীর অভিভাবক সক্রিয়ভাবে অংশ নেন প্যানেল আলোচনার আলোচক হিসেবে। এছাড়াও উপস্থিত শিক্ষার্থীরা আলোচকদের সাথে আলোচনায় অংশ নিয়ে আলোচ্য বিষয় নিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা ও অভিমত জানায়। নিজেরাই নিজেদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের বিস্তারিত আলোচনা করবারও সুযোগ ছিলো এই আয়োজনে। এছাড়াও সাইবার-বুলিং প্রতিরোধে কি করণীয় এবং কি করণীয় নয়Ñ এ বিষয়গুলোও উঠে আসে আলোচনায়।

এ বিষয়ে সেকেন্ডারি স্কুল প্রিন্সিপাল ইলডিকো মুরে বলেন, ‘ইন্টারনেট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া ছাত্রদের গবেষণা কিংবা হোমওয়ার্ক টিউটরিং এর জন্যে সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার খুলে দিলেও এর সাথে সাথে তৈরি হয়েছে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হবার সুযোগ। যেহেতু সাইবার বুলিং অনলাইনে ঘটে, তাই শিক্ষার্থীরা এখন স্থান-কাল ভেদেই আক্রান্ত হচ্ছে সাইবার আক্রমণের। ইউনিসেফের তথ্য অনুসারে বাংলাদেশের প্রায় ৩২% শিশুই অনলাইনে নৃশংসতা, সাইবার-বুলিং এবং ডিজিটাল নিপীড়নের ক্ষেত্রে অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। এ বিষয়টি বিবেচনা করেই শিক্ষার্থীদের সাইবার-বুলিং থেকে নিরাপত্তা দিতে ও আমাদের স্কুলটিকে শিশুদের জন্যে নিরাপদ করে গড়ে তুলতেই আমাদের এই প্রয়াস।’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০১৯ , ২৮ আষাঢ় ১৪২৫, ৮ জিলকদ ১৪৪০

সাইবার বুলিং নিয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকার প্যানেল আলোচনা

সাইবার-বুলিংয়ের মতো গুরুতর একটি বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে আইএসডি মিলনায়তনে সম্প্রতি এক প্যানেল আলোচনা সভার আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা। বিহেভিয়েরাল কাউন্সেলর ডুবি হোয়াইটকম্বের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় উঠে এসেছে সাইবার-বুলিংয়ের বিভিন্ন দিক যেমন কিভাবে স্কুল শিক্ষার্থীদের সাইবার-বুলিং থেকে নিরাপদ রাখা যায়, বুলিংয়ের স্বীকার শিশুদের মানসিক অবস্থা, বুলিং রোধ করতে বাবা-মায়ের ভূমিকা, বুলিং থামানোর উপায়, অনলাইন শিষ্টাচার প্রমুখ।

আইএসডির স্কুল কাউন্সিলর লিসা রিড, আইএসডির সেকেন্ডারি স্কুল প্রিন্সিপাল ইলডিকো মুরে, গ্রেড-এইটেরর শিক্ষার্থী জিমরান রহমান এবং একজন আইএসডি শিক্ষার্থীর অভিভাবক সক্রিয়ভাবে অংশ নেন প্যানেল আলোচনার আলোচক হিসেবে। এছাড়াও উপস্থিত শিক্ষার্থীরা আলোচকদের সাথে আলোচনায় অংশ নিয়ে আলোচ্য বিষয় নিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা ও অভিমত জানায়। নিজেরাই নিজেদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের বিস্তারিত আলোচনা করবারও সুযোগ ছিলো এই আয়োজনে। এছাড়াও সাইবার-বুলিং প্রতিরোধে কি করণীয় এবং কি করণীয় নয়Ñ এ বিষয়গুলোও উঠে আসে আলোচনায়।

এ বিষয়ে সেকেন্ডারি স্কুল প্রিন্সিপাল ইলডিকো মুরে বলেন, ‘ইন্টারনেট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া ছাত্রদের গবেষণা কিংবা হোমওয়ার্ক টিউটরিং এর জন্যে সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার খুলে দিলেও এর সাথে সাথে তৈরি হয়েছে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হবার সুযোগ। যেহেতু সাইবার বুলিং অনলাইনে ঘটে, তাই শিক্ষার্থীরা এখন স্থান-কাল ভেদেই আক্রান্ত হচ্ছে সাইবার আক্রমণের। ইউনিসেফের তথ্য অনুসারে বাংলাদেশের প্রায় ৩২% শিশুই অনলাইনে নৃশংসতা, সাইবার-বুলিং এবং ডিজিটাল নিপীড়নের ক্ষেত্রে অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। এ বিষয়টি বিবেচনা করেই শিক্ষার্থীদের সাইবার-বুলিং থেকে নিরাপত্তা দিতে ও আমাদের স্কুলটিকে শিশুদের জন্যে নিরাপদ করে গড়ে তুলতেই আমাদের এই প্রয়াস।’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।