ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় এক মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষক মো. রফিক মিয়াকে (২৪) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে উপজেলার কায়েমপুর ইউপির মইনপুর হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। গ্রেফতারকৃত শিক্ষকের বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বানেশ্বর গ্রামে। সে মইনপুর হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করে।

কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ উল আলম জানান, কসবা থানাকে বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে। কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আসাদুল ইসলাম বলেন বিকেলে পুলিশ অভিযুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু আইনের ১০ ধারায় মামলা রুজু করা হয়।

আরও খবর
ইসলামী পর্যটনকে বিকশিত করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আর্থিক খাতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহযোগিতার আশ্বাস
শপথ নিলেন বগুড়ার এমপি সিরাজ
‘বিকল্প ব্যবস্থা ছাড়া রিকশা বন্ধে প্রাইভেটকার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা’
শিবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
৪৪ দেশে ৮৮৪৮ জন বাংলাদেশি কারাগারে
বুড়িগঙ্গা তীরে স্থাপনা উচ্ছেদকালে হামলা ম্যাজিস্ট্রেটসহ আহত ৫
তথ্য গোপন করে মামলা বাতিলের আবেদনকারীকে গ্রেফতারের নির্দেশ
শিক্ষকদের দলাদলিতে ছাত্রলীগকে না জড়ানোর নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর
আজিজ কো-অপারেটিভের চেয়ারম্যান গ্রেফতার
প্রতিবন্ধী ধর্ষণ ঘটনায় মামলা, ধর্ষক ও এক সালিশকারী গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে আইনি নোটিশ
নির্ধারিত তারিখের একদিন আগেই সিন্ডিকেট সভা করলেন উপাচার্য

শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০১৯ , ২৮ আষাঢ় ১৪২৫, ৮ জিলকদ ১৪৪০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়

ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার

প্রতিনিধি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় এক মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষক মো. রফিক মিয়াকে (২৪) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে উপজেলার কায়েমপুর ইউপির মইনপুর হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। গ্রেফতারকৃত শিক্ষকের বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বানেশ্বর গ্রামে। সে মইনপুর হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করে।

কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ উল আলম জানান, কসবা থানাকে বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে। কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আসাদুল ইসলাম বলেন বিকেলে পুলিশ অভিযুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু আইনের ১০ ধারায় মামলা রুজু করা হয়।