‘ধর্ষণের বিরুদ্ধে জাগো বাংলাদেশ’ এই স্লোগানে নেত্রকোনায় খালি পায়ে হাঁটা কর্মসূচি নিয়ে পুরো শহর প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ করেছে সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ। প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের এখনই সময়, এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গতকাল সকাল ১০টায় ছোটবাজারের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খুদে শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকরা। পরে সেখান থেকে শহরের তেরিবাজার মোড়, আখড়ার মোর হয়ে বড় বাজার হয়ে মোক্তারপাড়া প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক দিয়ে পুনরায় প্রতিবাদী বিক্ষোভ পায়ে হাঁটা কর্মসূচিটি শহীদ মিনারে এসে শেষ হয়। সেখানে মানববন্ধন করে প্রতিবাদ সমাবেশ করা হয়। এতে মুখে কালো কাপড় বেঁধে প্রতিবাদে শিক্ষক, অভিভাবক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের অংশগ্রহণসহ কোমলমতি শিশুদের নিয়ে একাত্মতা পোষণ করেন।
দেড় ঘণ্টাব্যাপী প্রতিবাদী কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য দিতে দিতে শহর প্রদক্ষিণ করেন তারা। এ সময় পুরনো আইন বাদ দিয়ে নতুন করে আইন সংস্কার করে ধর্ষণের শাস্তি জনসম্মুখে মৃত্যুদ- কার্যকর করার অনুরোধ জানান তারা।
বিক্ষোভে বক্তব্য রাখেন, উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান, মহিলা পরিষদের সম্পাদক তাহেজা বেগম, স্বাবলম্বীর কোহিনুর বেগম, জেলা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক আলপনা বেগম, রেড ক্রিসেন্টের সম্পাদক গাজী মোজাম্মেল হক টুকু, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দা নাজনীন সুলতানা, শিল্পী ভট্টাচার্য্য, শিক্ষক তমা রায়, সাংবাদিক পল্লব চক্রবর্তী, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মিথুন শর্মা অভি, ছাত্রলীগ নেতা সোবায়েল আহম্মদ, উদীচীর মো. আলমগীর, অভিভাবক সাহানা আক্তার পপি, শিশু ছায়ার তোফায়েল খান, সচেতন শিক্ষার্থী তামান্না আক্তার, তাসপিয়া তাহিমিন প্লামি, দেবাশীষ সরকার, ঋত্বিক সরকার, বীথি সরকার প্রমুখ।
শনিবার, ১৩ জুলাই ২০১৯ , ২৯ আষাঢ় ১৪২৫, ৯ জিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি নেত্রকোনা
‘ধর্ষণের বিরুদ্ধে জাগো বাংলাদেশ’ এই স্লোগানে নেত্রকোনায় খালি পায়ে হাঁটা কর্মসূচি নিয়ে পুরো শহর প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ করেছে সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ। প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের এখনই সময়, এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গতকাল সকাল ১০টায় ছোটবাজারের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খুদে শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকরা। পরে সেখান থেকে শহরের তেরিবাজার মোড়, আখড়ার মোর হয়ে বড় বাজার হয়ে মোক্তারপাড়া প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক দিয়ে পুনরায় প্রতিবাদী বিক্ষোভ পায়ে হাঁটা কর্মসূচিটি শহীদ মিনারে এসে শেষ হয়। সেখানে মানববন্ধন করে প্রতিবাদ সমাবেশ করা হয়। এতে মুখে কালো কাপড় বেঁধে প্রতিবাদে শিক্ষক, অভিভাবক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের অংশগ্রহণসহ কোমলমতি শিশুদের নিয়ে একাত্মতা পোষণ করেন।
দেড় ঘণ্টাব্যাপী প্রতিবাদী কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য দিতে দিতে শহর প্রদক্ষিণ করেন তারা। এ সময় পুরনো আইন বাদ দিয়ে নতুন করে আইন সংস্কার করে ধর্ষণের শাস্তি জনসম্মুখে মৃত্যুদ- কার্যকর করার অনুরোধ জানান তারা।
বিক্ষোভে বক্তব্য রাখেন, উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান, মহিলা পরিষদের সম্পাদক তাহেজা বেগম, স্বাবলম্বীর কোহিনুর বেগম, জেলা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক আলপনা বেগম, রেড ক্রিসেন্টের সম্পাদক গাজী মোজাম্মেল হক টুকু, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দা নাজনীন সুলতানা, শিল্পী ভট্টাচার্য্য, শিক্ষক তমা রায়, সাংবাদিক পল্লব চক্রবর্তী, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মিথুন শর্মা অভি, ছাত্রলীগ নেতা সোবায়েল আহম্মদ, উদীচীর মো. আলমগীর, অভিভাবক সাহানা আক্তার পপি, শিশু ছায়ার তোফায়েল খান, সচেতন শিক্ষার্থী তামান্না আক্তার, তাসপিয়া তাহিমিন প্লামি, দেবাশীষ সরকার, ঋত্বিক সরকার, বীথি সরকার প্রমুখ।