তিউনিসিয়া উপকূলে শরণার্থী নৌকাডুবি

৮২ মরদেহ উদ্ধার

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের এক নৌকাডুবির ঘটনায় সাগর থেকে এ পর্যন্ত ৮২টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তিউনিসিয়া রেড ক্রিসেন্ট। গত সপ্তাহে প্রতিবেশী লিবিয়া থেকে ইউরোপের পথে রওনা হওয়ার পর তিউনিসিয়া উপকূলে শরণার্থী বোঝাই ওই নৌকাটি ডুবে যায়। নৌকাটিতে ৮৬ জন আরোহী ছিলেন বলে বেঁচে যাওয়া মানুষরা তিউনিসিয়ার কোস্টগার্ডকে জানিয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিউনিসিয়া উপকূলে সংঘটিত সবচেয়ে প্রাণঘাতী বিপর্যয়গুলোর অন্যতম বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। নৌকাটি ডুবে যাওয়ার পর তিউনিসিয়ার জেলেরা চার ব্যক্তিকে উদ্ধার করে, তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর গত সপ্তাহে জানায়।

গত শনিবার তিউনিসিয়া রেড ক্রিসেন্টের কর্মকর্তা মোঙ্গি সিøম রয়টার্সকে জানিয়েছেন, এক সপ্তাহ অনুসন্ধানের পর ডুবে যাওয়া ৮২ জনের সবার মরদেহ উদ্ধার করা গেছে। গত মে মাসে তিউনিসিয়া উপকূলে এমনই এক শরণার্থীবাহী নৌকা উল্টে কমপক্ষে ৬৫ জন ডুবে যান। ইউরোপের দেশগুলোতে পাড়ি জমানোর জন্য শরণার্থীরা প্রধানত পাচারকারীদের সহায়তায় লিবিয়ার পশ্চিম উপকূলই থেকেই যাত্রা শুরু করে।

সোমবার, ১৫ জুলাই ২০১৯ , ১ শ্রাবন ১৪২৫, ১১ জিলকদ ১৪৪০

তিউনিসিয়া উপকূলে শরণার্থী নৌকাডুবি

৮২ মরদেহ উদ্ধার

সংবাদ ডেস্ক

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের এক নৌকাডুবির ঘটনায় সাগর থেকে এ পর্যন্ত ৮২টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তিউনিসিয়া রেড ক্রিসেন্ট। গত সপ্তাহে প্রতিবেশী লিবিয়া থেকে ইউরোপের পথে রওনা হওয়ার পর তিউনিসিয়া উপকূলে শরণার্থী বোঝাই ওই নৌকাটি ডুবে যায়। নৌকাটিতে ৮৬ জন আরোহী ছিলেন বলে বেঁচে যাওয়া মানুষরা তিউনিসিয়ার কোস্টগার্ডকে জানিয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিউনিসিয়া উপকূলে সংঘটিত সবচেয়ে প্রাণঘাতী বিপর্যয়গুলোর অন্যতম বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। নৌকাটি ডুবে যাওয়ার পর তিউনিসিয়ার জেলেরা চার ব্যক্তিকে উদ্ধার করে, তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর গত সপ্তাহে জানায়।

গত শনিবার তিউনিসিয়া রেড ক্রিসেন্টের কর্মকর্তা মোঙ্গি সিøম রয়টার্সকে জানিয়েছেন, এক সপ্তাহ অনুসন্ধানের পর ডুবে যাওয়া ৮২ জনের সবার মরদেহ উদ্ধার করা গেছে। গত মে মাসে তিউনিসিয়া উপকূলে এমনই এক শরণার্থীবাহী নৌকা উল্টে কমপক্ষে ৬৫ জন ডুবে যান। ইউরোপের দেশগুলোতে পাড়ি জমানোর জন্য শরণার্থীরা প্রধানত পাচারকারীদের সহায়তায় লিবিয়ার পশ্চিম উপকূলই থেকেই যাত্রা শুরু করে।