তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নিবন্ধন পেতে এ পর্যন্ত ৮ হাজারের বেশি অনলাইন নিউজ পোর্টালের আবেদন জমা পড়েছে। তবে ‘সত্যিকার অর্থে কাজ করতে পারবে’Ñ এমন নিউজ পোর্টালগুলোকেই রেজিস্ট্রেশন দেয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধিবেশনের পর ব্রিফিংকালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান। এ সময় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলমের সভাপতিত্বে অধিবেশনে তথ্য সচিব আবদুল মালেক, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এসএম হারুন আর রশিদ, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল এবং তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই-বাছাই করে রেজিস্ট্রশন দেয়া হবে। রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে অনলাইন মিডিয়ায় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হবে। যেগুলো অনলাইন হিসেবে সত্যিকার অর্থে কাজ করতে পারবে বা করার সক্ষমতা রাখে অথবা অন্য কোন উদ্দেশ্যে দরখাস্ত করা হয়নিÑ সেগুলোকে আমরা রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনব। যাচাই-বাছাইয়ের কারণে নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করতে একটু সময় লাগবে। যেগুলো সত্যিকার অর্থে অনলাইন হিসেবে কাজ করে, তাদের সহসাই এই রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনব।
ডিশ ব্যবসায়ীদের নীতিমালায় আনতে মোবাইল কোর্ট : জেলা-উপজেলা পর্যায়ে ডিশ ব্যবসায়ীদের নীতিমালার মধ্যে আনতে ‘কেবল নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন’ বাস্তবায়নে মোবাইল কোর্টের অভিযান আরও জোরদার করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে নিউ মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ার চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ শুধু বাংলাদেশের নয়, সারাবিশ্বের। বাংলাদেশ এ চ্যালেঞ্জের মধ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে। কেবল নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন বাস্তবায়নে মোবাইল কোর্টের অভিযান আরও জোরদার করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০১৯ , ২ শ্রাবন ১৪২৫, ১২ জিলকদ ১৪৪০
তথ্যমন্ত্রী
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নিবন্ধন পেতে এ পর্যন্ত ৮ হাজারের বেশি অনলাইন নিউজ পোর্টালের আবেদন জমা পড়েছে। তবে ‘সত্যিকার অর্থে কাজ করতে পারবে’Ñ এমন নিউজ পোর্টালগুলোকেই রেজিস্ট্রেশন দেয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধিবেশনের পর ব্রিফিংকালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান। এ সময় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলমের সভাপতিত্বে অধিবেশনে তথ্য সচিব আবদুল মালেক, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এসএম হারুন আর রশিদ, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল এবং তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই-বাছাই করে রেজিস্ট্রশন দেয়া হবে। রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে অনলাইন মিডিয়ায় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হবে। যেগুলো অনলাইন হিসেবে সত্যিকার অর্থে কাজ করতে পারবে বা করার সক্ষমতা রাখে অথবা অন্য কোন উদ্দেশ্যে দরখাস্ত করা হয়নিÑ সেগুলোকে আমরা রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনব। যাচাই-বাছাইয়ের কারণে নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করতে একটু সময় লাগবে। যেগুলো সত্যিকার অর্থে অনলাইন হিসেবে কাজ করে, তাদের সহসাই এই রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনব।
ডিশ ব্যবসায়ীদের নীতিমালায় আনতে মোবাইল কোর্ট : জেলা-উপজেলা পর্যায়ে ডিশ ব্যবসায়ীদের নীতিমালার মধ্যে আনতে ‘কেবল নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন’ বাস্তবায়নে মোবাইল কোর্টের অভিযান আরও জোরদার করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে নিউ মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ার চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ শুধু বাংলাদেশের নয়, সারাবিশ্বের। বাংলাদেশ এ চ্যালেঞ্জের মধ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে। কেবল নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন বাস্তবায়নে মোবাইল কোর্টের অভিযান আরও জোরদার করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।