ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে বীমা খাত

গত সপ্তাহে ডিএসইতে খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বীমা খাত। তবে লেনদেনের শীর্ষে থাকলেও গত সপ্তাহে বীমা খাতের লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। ডিএসইর খাতভিত্তিক লেনদেন পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

গত সপ্তাহে বীমা খাতের ৩৩ শতাংশ শেয়ারের লেনদেন কমেছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় ডিএসইতে বীমা খাতের শেয়ার লেনদেন প্রতি কার্যদিবসে গড়ে কমেছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। বীমা খাতের লেনদেন কমার নেতিবাচক প্রভাব ডিএসইর মোট লেনদেনেও পড়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা তারে আগের সপ্তাহ থেকে ৯৫ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ৪২২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।

গত সপ্তাহজুড়ে শীর্ষে থাকা বীমা খাতের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩১৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয় ৯৪ কোটি ১১ লাখ টাকা। আর দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওষুধ খাতের শেয়ার প্রতিদিন ৩৪ কোটি ৫ লাখ টাকা গড়ে মোট লেনদেন হয়েছে ১৭০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। তৃতীয় স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। প্রতিদিন ৩২ কোটি ৯২ লাখ টাকা গড়ে মোট লেনদেন হয়েছে ১৬৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

এছাড়া বস্ত্র খাতে ৩০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২২ কোটি ১০ লাখ টাকা, চামড়া খাতে ২১ কোটি ৬১ লাখ টাকা, ব্যাংক খাতে ২১ কোটি ১৮ লাখ টাকা, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, বিবিধ খাতে ১৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১০ কোটি ১৬ লাখ টাকা করে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে।

বাকি খাতগুলোর এককভাবে গড় লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি টাকার কম। এরমধ্যে- খাদ্য খাতে ৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা, আর্থিক খাতে ৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা, সিরামিক খাতে ৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা, সিমেন্ট খাতে ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা, সেবা ও আবাসন খাতে ২ কোটি ৬ লাখ টাকা, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা এবং পাট খাতে ৬৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।

রবিবার, ২১ জুলাই ২০১৯ , ৬ শ্রাবন ১৪২৫, ১৭ জিলকদ ১৪৪০

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে বীমা খাত

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

গত সপ্তাহে ডিএসইতে খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বীমা খাত। তবে লেনদেনের শীর্ষে থাকলেও গত সপ্তাহে বীমা খাতের লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। ডিএসইর খাতভিত্তিক লেনদেন পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

গত সপ্তাহে বীমা খাতের ৩৩ শতাংশ শেয়ারের লেনদেন কমেছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় ডিএসইতে বীমা খাতের শেয়ার লেনদেন প্রতি কার্যদিবসে গড়ে কমেছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। বীমা খাতের লেনদেন কমার নেতিবাচক প্রভাব ডিএসইর মোট লেনদেনেও পড়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা তারে আগের সপ্তাহ থেকে ৯৫ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ৪২২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।

গত সপ্তাহজুড়ে শীর্ষে থাকা বীমা খাতের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩১৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয় ৯৪ কোটি ১১ লাখ টাকা। আর দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওষুধ খাতের শেয়ার প্রতিদিন ৩৪ কোটি ৫ লাখ টাকা গড়ে মোট লেনদেন হয়েছে ১৭০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। তৃতীয় স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। প্রতিদিন ৩২ কোটি ৯২ লাখ টাকা গড়ে মোট লেনদেন হয়েছে ১৬৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

এছাড়া বস্ত্র খাতে ৩০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২২ কোটি ১০ লাখ টাকা, চামড়া খাতে ২১ কোটি ৬১ লাখ টাকা, ব্যাংক খাতে ২১ কোটি ১৮ লাখ টাকা, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, বিবিধ খাতে ১৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১০ কোটি ১৬ লাখ টাকা করে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে।

বাকি খাতগুলোর এককভাবে গড় লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি টাকার কম। এরমধ্যে- খাদ্য খাতে ৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা, আর্থিক খাতে ৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা, সিরামিক খাতে ৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা, সিমেন্ট খাতে ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা, সেবা ও আবাসন খাতে ২ কোটি ৬ লাখ টাকা, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা এবং পাট খাতে ৬৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।