আগামী বছর থেকেই যাত্রী পরিবহনে ‘ভোলোকপ্টার’!

আগামী বছর থেকে দুবাই, সিঙ্গাপুর ও জার্মানিতে কার্বন নিঃসরণমুক্ত ‘ভোলোকপ্টার’ নামক নতুন যান আকাশে উড়বে। পৃথিবীর অনেক বড় বড় শহরে ভয়ানক যানজট হয়ে থাকে। যেসব যানজট থেকে সহজে মুক্তি মিলে না।

যানজটের সমস্যা নিরসনে বড় বড় শহরগুলোতে ‘ভোলোকাপ্টার’ যান চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ২৭ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত ভোলোকাপ্টার যান চলতে পারবে। ভোলোকপ্টার ড্রোনের সাহায্যে চলবে। তা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে যাত্রী উঠানো-নামানো পরিচালিত করবে। জার্মানির একটি প্রতিষ্ঠান ‘ভোলোকপ্টার’ যান তৈরি করেছে। কোম্পানিরও সিইও জানান, আগামী বছর থেকেই বাণিজ্যিকভাবে ‘ভোলোকপ্টার’ যান বিক্রি শুরু করবেন। ভোলোকপ্টারকে পরিবেশ বান্ধব যানবাহন বলা হচ্ছে। আমরা সবসময় গাড়িতে চালক দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু ‘ভোলোকপ্টারে’ কোন চালক থাকবে না। এটি নিজে নিজে যাত্রী উঠা-নামা করবে। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আশা করছে, আগামী ১০ বছরের মধ্যেই ‘ভোলোকপ্টার’ প্রতি ঘণ্টায় এক লাখ যাত্রীকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যেতে পারবে।

কোম্পানি বলে, বর্তমানে প্রচলিত ট্যাক্সির মতো ভোলোকপ্টারে কম টাকায় ভ্রমণ করা যাবে। ভোলোকাপ্টারের নিজস্ব ব্যাটারি থাকবে। ব্যাটারির নাম ‘ভোলো-হাবস’। ভোলোকাপ্টারটি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার পূর্বে রোবট ভোলোকাপ্টারের ব্যাটারি পরিবর্তন করবে। বেশ কিছুদিন আগে জার্মানির বার্লিনে এক সবুজ প্রযুক্তি উৎসবে ভোলোকাপ্টারের প্রদর্শনী হয়। ভবিষ্যতের সবুজ বিশ্বের সম্ভাবনাও দেখানো হয়।

রবিবার, ২১ জুলাই ২০১৯ , ৬ শ্রাবন ১৪২৫, ১৭ জিলকদ ১৪৪০

আগামী বছর থেকেই যাত্রী পরিবহনে ‘ভোলোকপ্টার’!

সংবাদ ডেস্ক

আগামী বছর থেকে দুবাই, সিঙ্গাপুর ও জার্মানিতে কার্বন নিঃসরণমুক্ত ‘ভোলোকপ্টার’ নামক নতুন যান আকাশে উড়বে। পৃথিবীর অনেক বড় বড় শহরে ভয়ানক যানজট হয়ে থাকে। যেসব যানজট থেকে সহজে মুক্তি মিলে না।

যানজটের সমস্যা নিরসনে বড় বড় শহরগুলোতে ‘ভোলোকাপ্টার’ যান চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ২৭ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত ভোলোকাপ্টার যান চলতে পারবে। ভোলোকপ্টার ড্রোনের সাহায্যে চলবে। তা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে যাত্রী উঠানো-নামানো পরিচালিত করবে। জার্মানির একটি প্রতিষ্ঠান ‘ভোলোকপ্টার’ যান তৈরি করেছে। কোম্পানিরও সিইও জানান, আগামী বছর থেকেই বাণিজ্যিকভাবে ‘ভোলোকপ্টার’ যান বিক্রি শুরু করবেন। ভোলোকপ্টারকে পরিবেশ বান্ধব যানবাহন বলা হচ্ছে। আমরা সবসময় গাড়িতে চালক দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু ‘ভোলোকপ্টারে’ কোন চালক থাকবে না। এটি নিজে নিজে যাত্রী উঠা-নামা করবে। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আশা করছে, আগামী ১০ বছরের মধ্যেই ‘ভোলোকপ্টার’ প্রতি ঘণ্টায় এক লাখ যাত্রীকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যেতে পারবে।

কোম্পানি বলে, বর্তমানে প্রচলিত ট্যাক্সির মতো ভোলোকপ্টারে কম টাকায় ভ্রমণ করা যাবে। ভোলোকাপ্টারের নিজস্ব ব্যাটারি থাকবে। ব্যাটারির নাম ‘ভোলো-হাবস’। ভোলোকাপ্টারটি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার পূর্বে রোবট ভোলোকাপ্টারের ব্যাটারি পরিবর্তন করবে। বেশ কিছুদিন আগে জার্মানির বার্লিনে এক সবুজ প্রযুক্তি উৎসবে ভোলোকাপ্টারের প্রদর্শনী হয়। ভবিষ্যতের সবুজ বিশ্বের সম্ভাবনাও দেখানো হয়।