নারায়ণগঞ্জে ৩৫ আসনের প্রেক্ষাগৃহ চালু হচ্ছে

চারদিকে যখন প্রেক্ষাগৃহ বন্ধের মিছিল শুরু হয়েছে, ঠিক তখন নারায়ণগঞ্জে চালু হতে যাচ্ছে সীমিত আসনের আধুনিক প্রেক্ষাগৃহ সিনেস্কোপ। এরই মধ্যে প্রেক্ষাগৃহটির সব কাজ শেষ হয়েছে। আগস্টে শহরের আলী আহাম্মদ চুনকা নগর পাঠাগার ও মিলনায়তন ভবনে ৩৫ সিটের প্রেক্ষাগৃহটি বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করবে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (এনসিসি) দেয়া জায়গায় প্রেক্ষাগৃহটি নির্মাণ করেছেন নবাগত চিত্রপরিচালক ও স্থপতি মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। এনসিসির সঙ্গে এটি পরিচালনা করবে তার সিনেমা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিনেমাকার। তিনি নিজেই প্রেক্ষাগৃহটির ডিজাইন করেছেন। সিনেস্কোপে থাকছে অত্যাধুনিক প্রেক্ষাগৃহের সব সুবিধা। এতে ফোর কে সিলভারস্ক্রিন এবং ৭

দশমিক ১ ডলবি ডিজিটাল অডিও সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি থ্রিডি সিনেমা দেখারও ব্যবস্থা রয়েছে। দর্শকদের জন্য থাকছে একটি কফিশপও। জানা গেছে যে তরুণ নির্মাতারা বাংলাদেশকে নতুনভাবে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন তাদের সিনেমাই এই প্রেক্ষাগৃহে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রদর্শিত হবে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চলচ্চিত্রকার, অভিনয় শিল্পী কিংবা কলাকুশলীকে উৎসর্গ করে তাদের সেরা কাজগুলোর প্রদর্শনীও চলবে এতে। এই প্রেক্ষাগৃহে প্রতিদিন একটি শো শুধু শিশুদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। যেখানে তারা দেশ-বিদেশের সেরা শিশুতোষ চলচ্চিত্রের সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে এবং সুনির্বাচিত থ্রিডি মুভিগুলো তাদের সৃজনশীল বিকাশে সাহায্য করবে। টিকিটের মূল্য ধরা হয়েছে ১৫০ ও ২০০ টাকা। মোহাম্মদ নূরুজ্জামান ‘মাস্তুল’ ও ‘আম কাঁঠালের ছুটি’ নামে দুটি সিনেমা নির্মাণ করেছেন। দুটিই মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।

শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০১৯ , ১১ শ্রাবন ১৪২৫, ২২ জিলকদ ১৪৪০

নারায়ণগঞ্জে ৩৫ আসনের প্রেক্ষাগৃহ চালু হচ্ছে

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

চারদিকে যখন প্রেক্ষাগৃহ বন্ধের মিছিল শুরু হয়েছে, ঠিক তখন নারায়ণগঞ্জে চালু হতে যাচ্ছে সীমিত আসনের আধুনিক প্রেক্ষাগৃহ সিনেস্কোপ। এরই মধ্যে প্রেক্ষাগৃহটির সব কাজ শেষ হয়েছে। আগস্টে শহরের আলী আহাম্মদ চুনকা নগর পাঠাগার ও মিলনায়তন ভবনে ৩৫ সিটের প্রেক্ষাগৃহটি বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করবে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (এনসিসি) দেয়া জায়গায় প্রেক্ষাগৃহটি নির্মাণ করেছেন নবাগত চিত্রপরিচালক ও স্থপতি মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। এনসিসির সঙ্গে এটি পরিচালনা করবে তার সিনেমা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিনেমাকার। তিনি নিজেই প্রেক্ষাগৃহটির ডিজাইন করেছেন। সিনেস্কোপে থাকছে অত্যাধুনিক প্রেক্ষাগৃহের সব সুবিধা। এতে ফোর কে সিলভারস্ক্রিন এবং ৭

দশমিক ১ ডলবি ডিজিটাল অডিও সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি থ্রিডি সিনেমা দেখারও ব্যবস্থা রয়েছে। দর্শকদের জন্য থাকছে একটি কফিশপও। জানা গেছে যে তরুণ নির্মাতারা বাংলাদেশকে নতুনভাবে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন তাদের সিনেমাই এই প্রেক্ষাগৃহে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রদর্শিত হবে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চলচ্চিত্রকার, অভিনয় শিল্পী কিংবা কলাকুশলীকে উৎসর্গ করে তাদের সেরা কাজগুলোর প্রদর্শনীও চলবে এতে। এই প্রেক্ষাগৃহে প্রতিদিন একটি শো শুধু শিশুদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। যেখানে তারা দেশ-বিদেশের সেরা শিশুতোষ চলচ্চিত্রের সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে এবং সুনির্বাচিত থ্রিডি মুভিগুলো তাদের সৃজনশীল বিকাশে সাহায্য করবে। টিকিটের মূল্য ধরা হয়েছে ১৫০ ও ২০০ টাকা। মোহাম্মদ নূরুজ্জামান ‘মাস্তুল’ ও ‘আম কাঁঠালের ছুটি’ নামে দুটি সিনেমা নির্মাণ করেছেন। দুটিই মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।