জঙ্গি সন্দেহে এক পরিবারের ৫ জন গ্রেফতার

রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর থেকে জঙ্গি সন্দেহে একই পরিবারের পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)। গত শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতাররা হলো- আবু সালেহ মোহাম্মদ জাকারিয়া, কিবরিয়া, আহম্মদ আলী, সালমা ও আসমা ফেরদৌস। পুলিশের দাবি, তারা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য। গতকাল দুপুরে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের পুলিশ সুপার (লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া) মো. মাহিদুজ্জামান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, রূপনগর আবাসিক এলাকার ২৮ নম্বর সড়কের ওই বাসা থেকে দেশীয় অস্ত্র এবং বিপুল পরিমাণ জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া সেখানে বিস্ফোরণের ধ্বংসাবশেষের আলামত উদ্ধার করা হয়েছে। মাহিদুজ্জামান বলেন, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা একই পরিবারের সদস্য। তাদের গ্রেফতার করতে গেলে দায়ের কোপে পুলিশের তিন সদস্য আহত হন। তিনি বলেন, তারা এক দশকের বেশি সময় ধরে রূপনগরের এই বাড়িতে বসবাস করে আসছিলেন। গ্রেফতার হওয়া সবাই আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা বিস্ফোরণ ঘটায় এবং দেশীয় অস্ত্রসহ আক্রমণ করলে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা সাত রাউন্ড গুলি করতে বাধ্য হয়।

রবিবার, ২৮ জুলাই ২০১৯ , ১৩ শ্রাবন ১৪২৫, ২৪ জিলকদ ১৪৪০

রাজধানীতে

জঙ্গি সন্দেহে এক পরিবারের ৫ জন গ্রেফতার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর থেকে জঙ্গি সন্দেহে একই পরিবারের পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)। গত শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতাররা হলো- আবু সালেহ মোহাম্মদ জাকারিয়া, কিবরিয়া, আহম্মদ আলী, সালমা ও আসমা ফেরদৌস। পুলিশের দাবি, তারা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য। গতকাল দুপুরে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের পুলিশ সুপার (লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া) মো. মাহিদুজ্জামান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, রূপনগর আবাসিক এলাকার ২৮ নম্বর সড়কের ওই বাসা থেকে দেশীয় অস্ত্র এবং বিপুল পরিমাণ জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া সেখানে বিস্ফোরণের ধ্বংসাবশেষের আলামত উদ্ধার করা হয়েছে। মাহিদুজ্জামান বলেন, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা একই পরিবারের সদস্য। তাদের গ্রেফতার করতে গেলে দায়ের কোপে পুলিশের তিন সদস্য আহত হন। তিনি বলেন, তারা এক দশকের বেশি সময় ধরে রূপনগরের এই বাড়িতে বসবাস করে আসছিলেন। গ্রেফতার হওয়া সবাই আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা বিস্ফোরণ ঘটায় এবং দেশীয় অস্ত্রসহ আক্রমণ করলে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা সাত রাউন্ড গুলি করতে বাধ্য হয়।