২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে

তথ্যমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ একটি উন্নত এবং সামাজিক কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে মেয়েদের মাসিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সাংবাদিকতা ফেলোশিপের সার্টিফিকেট ও অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রেডওরেঞ্জ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অর্ণব চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক কাজী একেএম মহিউল ইসলাম, নেদারল্যান্ড দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন জিওন স্টিগস, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ড. আবুল হোসেন প্রমুখ। নেদারল্যান্ড সরকারের সহযোগিতায় ঋতু প্রকল্পের আওতায় ৯০ জন সাংবাদিককে মাসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান ও ৫টি ক্যাটাগরিতে ১০ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্য সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সার্কভুক্ত সব দেশ থেকে এগিয়ে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে যেভাবে মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে, এটা ভারত-পাকিস্তানও পারেনি। তিনি বলেন, এ দেশের মেয়েরা কখনো ভাবেনি যে তাদের মাতৃত্বকালীন ও স্বামী পরিত্যক্ত ভাতা চালু হবে। তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশ গঠন করার যে স্বপ্নের কথা বলছি, তার পাশাপাশি যাতে উন্নত জাতি গঠন করতে পারি, সে লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে। এটি করতে হলে সাংবাদিকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ অনেকদূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন আর স্বল্পোন্নত দেশ নয়, নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ। এ দেশ এখন খাদ্যে উদ্বৃত্তের দেশ। এটি বিশ্ব খাদ্য সংস্থার কাছে একটি বিস্ময়।

সোমবার, ২৯ জুলাই ২০১৯ , ১৪ শ্রাবন ১৪২৫, ২৫ জিলকদ ১৪৪০

২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে

তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ একটি উন্নত এবং সামাজিক কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে মেয়েদের মাসিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সাংবাদিকতা ফেলোশিপের সার্টিফিকেট ও অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রেডওরেঞ্জ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অর্ণব চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক কাজী একেএম মহিউল ইসলাম, নেদারল্যান্ড দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন জিওন স্টিগস, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ড. আবুল হোসেন প্রমুখ। নেদারল্যান্ড সরকারের সহযোগিতায় ঋতু প্রকল্পের আওতায় ৯০ জন সাংবাদিককে মাসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান ও ৫টি ক্যাটাগরিতে ১০ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্য সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সার্কভুক্ত সব দেশ থেকে এগিয়ে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে যেভাবে মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে, এটা ভারত-পাকিস্তানও পারেনি। তিনি বলেন, এ দেশের মেয়েরা কখনো ভাবেনি যে তাদের মাতৃত্বকালীন ও স্বামী পরিত্যক্ত ভাতা চালু হবে। তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশ গঠন করার যে স্বপ্নের কথা বলছি, তার পাশাপাশি যাতে উন্নত জাতি গঠন করতে পারি, সে লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে। এটি করতে হলে সাংবাদিকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ অনেকদূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন আর স্বল্পোন্নত দেশ নয়, নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ। এ দেশ এখন খাদ্যে উদ্বৃত্তের দেশ। এটি বিশ্ব খাদ্য সংস্থার কাছে একটি বিস্ময়।