এলজিআরডিমন্ত্রী
এশিয়ার অন্যান্য দেশের মধ্যে বাংলাদেশে সবচাইতে কম ১০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। যাদের মধ্যে সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ২৬শ’ রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যরা সবাই চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়ে বাড়ি চলে গেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী (এলজিআরডি) তাজুল ইসলাম। গতকাল রাজধানীর বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) ফাউন্ডেশন রোডে মশানিধন কর্মসূচি ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, মশা মারতে গিয়ে মানুষ মারতে পারি না, তাছাড়া ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) অনুমোদন ছাড়া কোন ওষুধ ব্যবহার করা সম্ভব নয়। এজন্য পরিবেশ রক্ষার কথা মাথায় রেখেই ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশার বিরুদ্ধে কাজ করতে হচ্ছে।
কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন। এ সময় মন্ত্রী, মেয়র ও সচিব মিলে উপস্থিত জনতা ও স্কুল ছাত্রছাত্রীদের হাতে অ্যাডিস মশার সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করেন।
তিনি বলেন, আমরা যে ওষুধ দিচ্ছি তা ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) অনুমোদিত ওষুধ। আমরা চাইলে যেকোন ওষুধ ছিটাতে পারি না। এখানে মানুষের অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কথাও মাথায় রাখতে হয়। তারপরও আমরা আরও উন্নত ওষুধ আমদানি করব। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেনশনের অনুমোদিত সব ওষুধ আমরা আমদানি করব। কারণ, পরিবেশের কোন সীমানা নেই। তারা যে ওষুধ অনুমোদন দেয় আমরা তাই আমদানি করব। মশা মারতে গিয়ে মানুষ মারতে পারি না।
এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, আমরা নিজেরা ওষুধ ছিটিয়ে দেখেছি বেশিরভাগ মশা মারা যায়। বর্তমানে যে ওষুধ প্রয়োগ করছি তাতে ফল পাওয়া যাচ্ছে। আমরা আরও ওষুধ আমদানি করার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এডিস মশার আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। ফিলিপাইনে ৭৭ হাজার, মালয়েশিয়াতে ৪৬ হাজার, ভিয়েতনামে ৫০ হাজার, সিঙ্গাপুরেও হাজারো মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। সে তুলনায় বাংলাদেশে অনেক কম। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ১০ হাজার লোক অ্যাডিস মশা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত সারাদেশে সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল মিলে ২৬শ’ রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যরা সবাই চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়ে বাড়ি চলে গেছেন।
মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯ , ১৫ শ্রাবন ১৪২৫, ২৬ জিলকদ ১৪৪০
এলজিআরডিমন্ত্রী
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
এশিয়ার অন্যান্য দেশের মধ্যে বাংলাদেশে সবচাইতে কম ১০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। যাদের মধ্যে সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ২৬শ’ রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যরা সবাই চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়ে বাড়ি চলে গেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী (এলজিআরডি) তাজুল ইসলাম। গতকাল রাজধানীর বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) ফাউন্ডেশন রোডে মশানিধন কর্মসূচি ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, মশা মারতে গিয়ে মানুষ মারতে পারি না, তাছাড়া ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) অনুমোদন ছাড়া কোন ওষুধ ব্যবহার করা সম্ভব নয়। এজন্য পরিবেশ রক্ষার কথা মাথায় রেখেই ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশার বিরুদ্ধে কাজ করতে হচ্ছে।
কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন। এ সময় মন্ত্রী, মেয়র ও সচিব মিলে উপস্থিত জনতা ও স্কুল ছাত্রছাত্রীদের হাতে অ্যাডিস মশার সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করেন।
তিনি বলেন, আমরা যে ওষুধ দিচ্ছি তা ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) অনুমোদিত ওষুধ। আমরা চাইলে যেকোন ওষুধ ছিটাতে পারি না। এখানে মানুষের অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কথাও মাথায় রাখতে হয়। তারপরও আমরা আরও উন্নত ওষুধ আমদানি করব। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেনশনের অনুমোদিত সব ওষুধ আমরা আমদানি করব। কারণ, পরিবেশের কোন সীমানা নেই। তারা যে ওষুধ অনুমোদন দেয় আমরা তাই আমদানি করব। মশা মারতে গিয়ে মানুষ মারতে পারি না।
এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, আমরা নিজেরা ওষুধ ছিটিয়ে দেখেছি বেশিরভাগ মশা মারা যায়। বর্তমানে যে ওষুধ প্রয়োগ করছি তাতে ফল পাওয়া যাচ্ছে। আমরা আরও ওষুধ আমদানি করার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এডিস মশার আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। ফিলিপাইনে ৭৭ হাজার, মালয়েশিয়াতে ৪৬ হাজার, ভিয়েতনামে ৫০ হাজার, সিঙ্গাপুরেও হাজারো মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। সে তুলনায় বাংলাদেশে অনেক কম। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ১০ হাজার লোক অ্যাডিস মশা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত সারাদেশে সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল মিলে ২৬শ’ রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যরা সবাই চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়ে বাড়ি চলে গেছেন।