ঈদের টেলিছবি ‘রাজন দ্য কিং’

নির্মিত হয়েছে টেলিছবি ‘রাজন দ্য কিং’। অপূর্ব রুবেলের চিত্রনাট্যে এর গল্প ও পরিচালনা করেছেন মোরছালীন শুভ। বর্তমান বিশ্বের আর্থ সামাজিক অবস্থার ওপর প্রেক্ষাপটের ওপর এই টেলিফিল্ম নির্মিত হয়েছে বলে জানা গেছে। ‘রাজন দ্য কিং’ এবার ঈদুল আজহায় একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচার হবে। রাজন দ্য কিং টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম, অর্ষা, শামীম হাসান সরকার, নওশিন দিশা, শেখ মাহবুব, হেদায়েত নান্নু, জুয়েল আমিন প্রমুখ।

নাটকের গল্পে অর্ষা, মোশাররফ ও শামীমগ্যাং লিডার কাশেমের সংসার আছে; কিন্তু বাচ্চা নাই। তার বক্তব্য, ‘গ্যাংস অব টঙ্গী’র পোলাপানই তার সন্তান। এই সন্তানদের জন্য সবকিছু মাফ। খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি- যাই করুক সব মাফ। এমন একটা ক্ষমতাবান গ্রুপে ‘ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা’ বলে ডাকা হয় রাজনকে। কারণ সে বোকাসোকা। আর এমন অবস্থানের কারণে রাজন বারবার নির্যাতিত হয়। সবার ধারণা রাজন একটা অথর্ব। কোনও কাজই করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। চাঁদাবাজি, খুন তো দূরের কথা, কাউকে শাসিয়ে ভয় দেখানোর কাজটাও রাজন করতে পারবে না। তাকে কেন দলে রাখা হয়েছে এটা একটা বড় রহস্য লিডার কাশেমের সেকেন্ড ইন কমান্ড সুমনের কাছে।

একদিন পথে যেতে যেতে রাজনকে নানা ধরনের পরামর্শ দিতে থাকেন লিডার কাশেম। কিন্তু হঠাৎ আগের রাতে বেশি মদ্যপান ও অস্থিরতার কারণে হার্ট অ্যাটাক হয়ে তার। পথেই মৃত্যুবরণ করে বহুদিনের ক্ষমতাবান নেতা কাশেম। রাজন কী করবে বুঝতে পারে না। তবে সাময়িক ধকল সহ্য করে লাশটা ইটভাটায় গুম করে। হাতে নেয় বসের মুঠোফোন। হয়ে ওঠে কিং রাজন। তারপর ঘটনা গড়াতে থাকে অন্যদিকে।

বুধবার, ৩১ জুলাই ২০১৯ , ১৬ শ্রাবন ১৪২৫, ২৭ জিলকদ ১৪৪০

ঈদের টেলিছবি ‘রাজন দ্য কিং’

বিনোদন প্রতিবেদক

image

নির্মিত হয়েছে টেলিছবি ‘রাজন দ্য কিং’। অপূর্ব রুবেলের চিত্রনাট্যে এর গল্প ও পরিচালনা করেছেন মোরছালীন শুভ। বর্তমান বিশ্বের আর্থ সামাজিক অবস্থার ওপর প্রেক্ষাপটের ওপর এই টেলিফিল্ম নির্মিত হয়েছে বলে জানা গেছে। ‘রাজন দ্য কিং’ এবার ঈদুল আজহায় একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচার হবে। রাজন দ্য কিং টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম, অর্ষা, শামীম হাসান সরকার, নওশিন দিশা, শেখ মাহবুব, হেদায়েত নান্নু, জুয়েল আমিন প্রমুখ।

নাটকের গল্পে অর্ষা, মোশাররফ ও শামীমগ্যাং লিডার কাশেমের সংসার আছে; কিন্তু বাচ্চা নাই। তার বক্তব্য, ‘গ্যাংস অব টঙ্গী’র পোলাপানই তার সন্তান। এই সন্তানদের জন্য সবকিছু মাফ। খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি- যাই করুক সব মাফ। এমন একটা ক্ষমতাবান গ্রুপে ‘ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা’ বলে ডাকা হয় রাজনকে। কারণ সে বোকাসোকা। আর এমন অবস্থানের কারণে রাজন বারবার নির্যাতিত হয়। সবার ধারণা রাজন একটা অথর্ব। কোনও কাজই করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। চাঁদাবাজি, খুন তো দূরের কথা, কাউকে শাসিয়ে ভয় দেখানোর কাজটাও রাজন করতে পারবে না। তাকে কেন দলে রাখা হয়েছে এটা একটা বড় রহস্য লিডার কাশেমের সেকেন্ড ইন কমান্ড সুমনের কাছে।

একদিন পথে যেতে যেতে রাজনকে নানা ধরনের পরামর্শ দিতে থাকেন লিডার কাশেম। কিন্তু হঠাৎ আগের রাতে বেশি মদ্যপান ও অস্থিরতার কারণে হার্ট অ্যাটাক হয়ে তার। পথেই মৃত্যুবরণ করে বহুদিনের ক্ষমতাবান নেতা কাশেম। রাজন কী করবে বুঝতে পারে না। তবে সাময়িক ধকল সহ্য করে লাশটা ইটভাটায় গুম করে। হাতে নেয় বসের মুঠোফোন। হয়ে ওঠে কিং রাজন। তারপর ঘটনা গড়াতে থাকে অন্যদিকে।