হামাসের হামলা ঠেকাতে বালির বাঁধ নির্মাণ ইসরায়েলের

প্যালেস্টাইনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা ও ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সীমান্ত বেড়ার কাছে বালির বাঁধ নির্মাণ করছে ইসরায়েলের সাউদার্ন কমান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট। গাজার ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতেই মূলত তেল আবিব এ বালির বাঁধ দিচ্ছে। ইসরায়েলের একটি ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে আরবি ভাষার বার্তা সংস্থা মা’ন এ তথ্য জারিয়েছে।

সীমান্ত বেড়ার কাছের এলাকায় ইহুদিবাদী সেনাদের তৎপরতা সম্পর্কে যাতে হামাস বা কোনো প্রতিরোধকামী সংগঠন কোনো তথ্য নিতে না পারে সেজন্য ইসরায়েল এ পদক্ষেপ নিয়েছে। ওই প্রতিবেদন অনুসারে ইসরায়েলের একজন সাংবাদিক গত সোমবার এক টুইটার বার্তায় বলেছেন, গাজা থেকে অধিকৃত ভূখন্ডে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব হিসেবে এই বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। এমন বাঁধ নির্মিত হলে হামাস ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে পারবে না বলে ওই সাংবাদিক দাবি করেন। তবে কীভাবে বালির বাধের সাহায্যে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ঠেকানো সম্ভব হবে তার কোনো ব্যাখ্যা দেননি কেউ।

গত মে মাসে ইসরায়েল গাজার ওপর সর্বশেষ যে আগ্রাসন চালিয়েছিল তাতে হামাস ব্যাপকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে জবাব দেয়। ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোম দিয়েও হামাসের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে অনেকটা ব্যর্থ হয়ে ইসরাইল দ্রুত মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেয়। সম্প্রতি হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেছেন, তাদের হাতে এখন এমন ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে; যা দিয়ে ইসরায়েলের সব জায়গায় হামলা করা সম্ভব।

বুধবার, ৩১ জুলাই ২০১৯ , ১৬ শ্রাবন ১৪২৫, ২৭ জিলকদ ১৪৪০

হামাসের হামলা ঠেকাতে বালির বাঁধ নির্মাণ ইসরায়েলের

সংবাদ ডেস্ক

প্যালেস্টাইনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা ও ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সীমান্ত বেড়ার কাছে বালির বাঁধ নির্মাণ করছে ইসরায়েলের সাউদার্ন কমান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট। গাজার ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতেই মূলত তেল আবিব এ বালির বাঁধ দিচ্ছে। ইসরায়েলের একটি ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে আরবি ভাষার বার্তা সংস্থা মা’ন এ তথ্য জারিয়েছে।

সীমান্ত বেড়ার কাছের এলাকায় ইহুদিবাদী সেনাদের তৎপরতা সম্পর্কে যাতে হামাস বা কোনো প্রতিরোধকামী সংগঠন কোনো তথ্য নিতে না পারে সেজন্য ইসরায়েল এ পদক্ষেপ নিয়েছে। ওই প্রতিবেদন অনুসারে ইসরায়েলের একজন সাংবাদিক গত সোমবার এক টুইটার বার্তায় বলেছেন, গাজা থেকে অধিকৃত ভূখন্ডে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব হিসেবে এই বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। এমন বাঁধ নির্মিত হলে হামাস ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে পারবে না বলে ওই সাংবাদিক দাবি করেন। তবে কীভাবে বালির বাধের সাহায্যে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ঠেকানো সম্ভব হবে তার কোনো ব্যাখ্যা দেননি কেউ।

গত মে মাসে ইসরায়েল গাজার ওপর সর্বশেষ যে আগ্রাসন চালিয়েছিল তাতে হামাস ব্যাপকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে জবাব দেয়। ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোম দিয়েও হামাসের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে অনেকটা ব্যর্থ হয়ে ইসরাইল দ্রুত মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেয়। সম্প্রতি হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেছেন, তাদের হাতে এখন এমন ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে; যা দিয়ে ইসরায়েলের সব জায়গায় হামলা করা সম্ভব।