বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের আ. রহমানগংয়ের ভোগদখলীয় জেএল ২২নং চরদুয়ানী মৌজার এসএ ৫০৭ খতিয়নের ১৬৫৬,১৬৫৮ ও ১৬৫৯নং সহ বিভিন্ন দাগভুক্ত প্রায় ১৯ একর জমি একই এলাকার লাঠিয়াল ও ভূমিদস্যু বাহিনী নামে পরিচিত আ. মালেকগং জোর করে দখল করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দখলকারীদের বিরুদ্ধে আ. রহমান পাথরঘাটা থানায়, উপজেলা নির্বাহী দফতরসহ বরগুনা জজ আদালতে মামলা করেও কোন ফল পান না। জানা যায়, আদালত দখল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে। এর পরও আদালতের আদেশ অমান্য করে আ. রহমান গং জমি দখল থামেনি । সরেজমিনে গেলে এলাকাবাসী জানান, আ. মালেকগং প্রভাবশালী ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির, তারা কোন আইন কানুন মানে না। দীর্ঘদিন যাবত গায়ের জোরে পরের জমি দখলকরাসহ বেআইনী কাজ করলেও তাদের ভয়তে এলাকার কোন মানুষ মুখ খুলতে সাহস পায় না। জমি দখলকারি আ. মালেকের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে তার সহযোগী মো. বাবুল মিস্ত্রী দখলের কথা স্বীকার করে বলেন, আমার প্রয়োজনে আমি তাদের কিছু জমি দখল করেছি। তারা জমির দাম চাইলে আমি ন্যায্য দাম দিয়ে দিব। কৃষক মো. হারুন খান বলেন, মালেকের কাছে আমরা অসহায়।
মালেক গং কোন আইন কানুন মানে না, তারা গায়ের জোরে আমাদের পৈত্রিক প্রায় ১৯ একর জমি দখল করার পরেও আমাদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছে। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার শালিস হয়েছে এবং আদালতের সকল আদেশ আমাদের পক্ষে থাকার পরেও তারা আদালতের আদেশ অমান্য করে আমাদের জমি দখল করে আসছে।
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৩ পৌষ ১৪২৬, ৩০ রবিউস সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, পাথরঘাটা (বরগুনা)
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের আ. রহমানগংয়ের ভোগদখলীয় জেএল ২২নং চরদুয়ানী মৌজার এসএ ৫০৭ খতিয়নের ১৬৫৬,১৬৫৮ ও ১৬৫৯নং সহ বিভিন্ন দাগভুক্ত প্রায় ১৯ একর জমি একই এলাকার লাঠিয়াল ও ভূমিদস্যু বাহিনী নামে পরিচিত আ. মালেকগং জোর করে দখল করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দখলকারীদের বিরুদ্ধে আ. রহমান পাথরঘাটা থানায়, উপজেলা নির্বাহী দফতরসহ বরগুনা জজ আদালতে মামলা করেও কোন ফল পান না। জানা যায়, আদালত দখল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে। এর পরও আদালতের আদেশ অমান্য করে আ. রহমান গং জমি দখল থামেনি । সরেজমিনে গেলে এলাকাবাসী জানান, আ. মালেকগং প্রভাবশালী ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির, তারা কোন আইন কানুন মানে না। দীর্ঘদিন যাবত গায়ের জোরে পরের জমি দখলকরাসহ বেআইনী কাজ করলেও তাদের ভয়তে এলাকার কোন মানুষ মুখ খুলতে সাহস পায় না। জমি দখলকারি আ. মালেকের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে তার সহযোগী মো. বাবুল মিস্ত্রী দখলের কথা স্বীকার করে বলেন, আমার প্রয়োজনে আমি তাদের কিছু জমি দখল করেছি। তারা জমির দাম চাইলে আমি ন্যায্য দাম দিয়ে দিব। কৃষক মো. হারুন খান বলেন, মালেকের কাছে আমরা অসহায়।
মালেক গং কোন আইন কানুন মানে না, তারা গায়ের জোরে আমাদের পৈত্রিক প্রায় ১৯ একর জমি দখল করার পরেও আমাদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছে। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার শালিস হয়েছে এবং আদালতের সকল আদেশ আমাদের পক্ষে থাকার পরেও তারা আদালতের আদেশ অমান্য করে আমাদের জমি দখল করে আসছে।