কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর জিসি লালপুর সড়কের উন্নয়নের এক বৎসরের মধ্যেই গোমতী নদীর গর্ভে বিলীন হতে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের একটু অসতর্কতার কারণে এবং ঠিকাদারের মাটি বাঁচাতে গিয়ে সড়কটির একাংশ বিরাট খাদে পরিণত হচ্ছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট ছোট দুর্ঘটনা, যে কোন সময় যানবাহন খাদে পাড় নদীর পাড়ে গিয়ে প্রাণহানিরও শঙ্কা হতে পারে। সড়কটি নদীর পাশে রক্ষা বাধ গাইড ওয়াল বা সামান্য মাটি ভরাট করে দক্ষিণ দিক দিয়ে সড়কটি ঘুরিয়ে আনলে হয়ত সড়কটির এত বড় ক্ষতি হত না। মাত্র এক বৎসর আগে এল.জি.ইডি প্রায় ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে এই সড়কটি নির্মাণ করে ছিলেন। সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত সিএনজি ট্রাক্টার এবং হাজার-হাজার জনসাধারণ ও স্কুল,কলেজ, মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা যাতায়াত করে। জরুরী ভিত্তিতে সড়কটি পুনর্মেরামত না করলে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এ ব্যাপারে দাউদকান্দি উপজেলা প্রকৌশলী মো. আহসান আলী জানান, সড়কটি পুনর্মেরামতের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৫ পৌষ ১৪২৬, ২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, দাউদকান্দি (কুমিল্লা)
কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর জিসি লালপুর সড়কের উন্নয়নের এক বৎসরের মধ্যেই গোমতী নদীর গর্ভে বিলীন হতে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের একটু অসতর্কতার কারণে এবং ঠিকাদারের মাটি বাঁচাতে গিয়ে সড়কটির একাংশ বিরাট খাদে পরিণত হচ্ছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট ছোট দুর্ঘটনা, যে কোন সময় যানবাহন খাদে পাড় নদীর পাড়ে গিয়ে প্রাণহানিরও শঙ্কা হতে পারে। সড়কটি নদীর পাশে রক্ষা বাধ গাইড ওয়াল বা সামান্য মাটি ভরাট করে দক্ষিণ দিক দিয়ে সড়কটি ঘুরিয়ে আনলে হয়ত সড়কটির এত বড় ক্ষতি হত না। মাত্র এক বৎসর আগে এল.জি.ইডি প্রায় ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে এই সড়কটি নির্মাণ করে ছিলেন। সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত সিএনজি ট্রাক্টার এবং হাজার-হাজার জনসাধারণ ও স্কুল,কলেজ, মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা যাতায়াত করে। জরুরী ভিত্তিতে সড়কটি পুনর্মেরামত না করলে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এ ব্যাপারে দাউদকান্দি উপজেলা প্রকৌশলী মো. আহসান আলী জানান, সড়কটি পুনর্মেরামতের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।