শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার জারুলতলা গ্রামের সুরুজ আলীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। গত শনিবার সকালে মানিককুড়া বাজারে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সম্মেলনে বিবাদী- সুরুজ আলী বলেন, জারুলতলা গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. সুজন মিয়া বাদী হয়ে ঝিনাইগাতী থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে ৭-৩০, ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ ধারায় আমাদের নামে একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।
বাদী সুজন মিয়ার মেয়ে সোনিয়া আক্তার (১৭), গত আগস্ট রাতের আধারে ঝিনাইগাতীর রামেরকুড়া গ্রামের মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মারুফ ইসলামের সঙ্গে ভালোবাসার টানে ঢাকায় চলে যায়। ২১ আগস্ট তারা কোর্ট এফিডেভিটের মাধ্যমে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ঢাকায় বসবাস করতে থাকে। বিবাহের ঘটনাটি গোপন করে রাখা হয়। সোনিয়া ১০ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের আইরিশ ডিজাইন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেন। তারা সেখানে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ঘর সংসার করতে থাকেন। এদিকে সোনিয়া আক্তারের পিতা সুজন মিয়া সুরুজ আলী, মুনছুর আলী, জালাল উদ্দিন, আঃ হাকিম ও আজাদ মিয়াসহ আমাদের ৫ জনকে আসামি করে ঝিনাইগাতী থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমাদের হয়রানি করে আসছেন। মামলাটি মিথ্যা প্রমাণের জন্য সোনিয়া আক্তারের কোর্ট মেরিজের ডকুমেন্ট এবং গাজীপুরের আইরিশ ডিজাইন লিমিটেড এর চাকরির নিয়োগপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি সংবাদ সম্মেলনে উপস্থাপন করেন বিবাদীগণের পক্ষে সুরুজ আলী। এছাড়াও বিবাদীগণ সংবাদ সম্মেলনে আরও জানান, সোনিয়া আক্তারের পিতা সুজন মিয়া তার স্বামীর নিকট থেকে মেয়েকে তার বাড়িতে এনে আটক রাখেন, বিধায় সোনিয়া আক্তারের স্বামী মারুফ ইসলাম গত ২১ নভেম্বর তারিখে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ‘খ’ অঞ্চল শেরপুর বরাবর ১০০ ধারায় স্ত্রীকে চেয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি চলমান রয়েছে।
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১৫ পৌষ ১৪২৬, ২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, ঝিনাইগাতী (শেরপুর)
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার জারুলতলা গ্রামের সুরুজ আলীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। গত শনিবার সকালে মানিককুড়া বাজারে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সম্মেলনে বিবাদী- সুরুজ আলী বলেন, জারুলতলা গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. সুজন মিয়া বাদী হয়ে ঝিনাইগাতী থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে ৭-৩০, ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ ধারায় আমাদের নামে একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।
বাদী সুজন মিয়ার মেয়ে সোনিয়া আক্তার (১৭), গত আগস্ট রাতের আধারে ঝিনাইগাতীর রামেরকুড়া গ্রামের মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মারুফ ইসলামের সঙ্গে ভালোবাসার টানে ঢাকায় চলে যায়। ২১ আগস্ট তারা কোর্ট এফিডেভিটের মাধ্যমে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ঢাকায় বসবাস করতে থাকে। বিবাহের ঘটনাটি গোপন করে রাখা হয়। সোনিয়া ১০ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের আইরিশ ডিজাইন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেন। তারা সেখানে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ঘর সংসার করতে থাকেন। এদিকে সোনিয়া আক্তারের পিতা সুজন মিয়া সুরুজ আলী, মুনছুর আলী, জালাল উদ্দিন, আঃ হাকিম ও আজাদ মিয়াসহ আমাদের ৫ জনকে আসামি করে ঝিনাইগাতী থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমাদের হয়রানি করে আসছেন। মামলাটি মিথ্যা প্রমাণের জন্য সোনিয়া আক্তারের কোর্ট মেরিজের ডকুমেন্ট এবং গাজীপুরের আইরিশ ডিজাইন লিমিটেড এর চাকরির নিয়োগপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি সংবাদ সম্মেলনে উপস্থাপন করেন বিবাদীগণের পক্ষে সুরুজ আলী। এছাড়াও বিবাদীগণ সংবাদ সম্মেলনে আরও জানান, সোনিয়া আক্তারের পিতা সুজন মিয়া তার স্বামীর নিকট থেকে মেয়েকে তার বাড়িতে এনে আটক রাখেন, বিধায় সোনিয়া আক্তারের স্বামী মারুফ ইসলাম গত ২১ নভেম্বর তারিখে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ‘খ’ অঞ্চল শেরপুর বরাবর ১০০ ধারায় স্ত্রীকে চেয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি চলমান রয়েছে।