পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় চলতি মৌসুমে রবি ফসল বিশেষ করে মুগডালের আবাদ করা হয়েছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে চলতি রবি মৌসুমে মুগডালের চাষ করায় এবং বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষকরা। উপজেলা সদর ছাড়াও প্রায় অর্ধ শতাধিক চরাঞ্চলে প্রান্তিক কৃষকরা মুগডালের ব্যাপক চাষ করছে। ফলে কৃষকের মুখে হাসির পাশাপাশি নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন এবং চরাঞ্চলের আবাদি ও অনাবাদি জমিতে কৃষকরা বাড়তি লাভের আশায় ব্যাপকভাবে মুগডালের চাষ করছে। ফলে উপজেলায় মুগডালের চাষাবাদে সবুজ বিপ্লব ঘটার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। অত্র উপজেলার মাটি নদ-নদী দ্বারা বেষ্টিত থাকায় রবি ফসল চাষাবাদের জন্য বেশ উপযোগী। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলন হবার সম্ভাবনা দেখা দিলেও আশানুরূপ উৎপাদন পাওয়া যাবে বলে কৃষকরা জানিয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা দিয়ে অসংখ্য খাল ও নদী বয়ে গেছে। এই অঞ্চলে নদী বিধৌত পলিমাটি জমিকে উর্বর করছে। ফলে অত্র অঞ্চলে রবি শস্যসহ অন্যান্য ফসলের ফলন ভালো হয়। মাঠের পর মাঠ ছেয়ে গেছে মুগডালের আবাদ। ফসলের বাম্পার ফলন ও ন্যায্যমূল্য পাবার আশায় কৃষকদের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সূত্র থেকে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলার কৃষকরা লোকসান কমাতে ও বাড়তি লাভের জন্য অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি মুগডাল চাষ করে থাকে। এই ডাল আবাদ করার মাত্র দুই মাসের মধ্যে ফসল ঘরে তোলা যায়। চলতি বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকলেও ক্ষেতে পোকার আক্রমন দেখা না দিলে মুগডালের ফলন ভালো হবে। কৃষকরা জানায়, এই ডাল আবাদ করার পর একটু পরিচর্যা করলেই ভালো ফলন পাওয়া যাবে।
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২০ , ১৮ পৌষ ১৪২৬, ৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
আহাম্মদ ইব্রাহিম অরবিল, দশমিনা (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় চলতি মৌসুমে রবি ফসল বিশেষ করে মুগডালের আবাদ করা হয়েছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে চলতি রবি মৌসুমে মুগডালের চাষ করায় এবং বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষকরা। উপজেলা সদর ছাড়াও প্রায় অর্ধ শতাধিক চরাঞ্চলে প্রান্তিক কৃষকরা মুগডালের ব্যাপক চাষ করছে। ফলে কৃষকের মুখে হাসির পাশাপাশি নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন এবং চরাঞ্চলের আবাদি ও অনাবাদি জমিতে কৃষকরা বাড়তি লাভের আশায় ব্যাপকভাবে মুগডালের চাষ করছে। ফলে উপজেলায় মুগডালের চাষাবাদে সবুজ বিপ্লব ঘটার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। অত্র উপজেলার মাটি নদ-নদী দ্বারা বেষ্টিত থাকায় রবি ফসল চাষাবাদের জন্য বেশ উপযোগী। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলন হবার সম্ভাবনা দেখা দিলেও আশানুরূপ উৎপাদন পাওয়া যাবে বলে কৃষকরা জানিয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা দিয়ে অসংখ্য খাল ও নদী বয়ে গেছে। এই অঞ্চলে নদী বিধৌত পলিমাটি জমিকে উর্বর করছে। ফলে অত্র অঞ্চলে রবি শস্যসহ অন্যান্য ফসলের ফলন ভালো হয়। মাঠের পর মাঠ ছেয়ে গেছে মুগডালের আবাদ। ফসলের বাম্পার ফলন ও ন্যায্যমূল্য পাবার আশায় কৃষকদের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সূত্র থেকে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলার কৃষকরা লোকসান কমাতে ও বাড়তি লাভের জন্য অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি মুগডাল চাষ করে থাকে। এই ডাল আবাদ করার মাত্র দুই মাসের মধ্যে ফসল ঘরে তোলা যায়। চলতি বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকলেও ক্ষেতে পোকার আক্রমন দেখা না দিলে মুগডালের ফলন ভালো হবে। কৃষকরা জানায়, এই ডাল আবাদ করার পর একটু পরিচর্যা করলেই ভালো ফলন পাওয়া যাবে।