মুক্তি পেল বছরের প্রথম ছবি

২০২০ সালের প্রথম সপ্তাহে কোন ছবি মুক্তি পায়নি। তবে বছরের দ্বিতীয় শুক্রবারে গতকাল মুক্তি পেয়েছে নতুন ঢাকাই সিনেমা ‘জয় নগরের জমিদার’। এটি পরিচালনা করেছেন নাট্য নির্মাতা এম শাখাওয়াৎ হোসেন। সিনেমাটিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ইতালি প্রবাসী আবু সাঈদ খান। এর গল্পকার-প্রযোজকও তিনি। এ সিনেমায় আবু সাঈদ খানের বিপরীতে রানির ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী ফারজানা ছবি। এতে আরও অভিনয় করেছেন আরমান পারভেজ মুরাদ, কাজল মজুমদার, শ্যামল জাকারিয়া, ম আ সালাম, কানিজ লিয়া প্রমুখ। জানা গেছে, ‘জয় নগরের জমিদার’ ২২টি সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে।

এ সিনেমা প্রসঙ্গে পরিচালক এম শাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, ‘এ চলচ্চিত্রটিকে আমরা সরাসরি ঐতিহাসিক সিনেমা না বললেও ইতিহাসের প্রেক্ষাপটকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারব না। কারণ ভিজুয়াল, ভাষা, সংলাপ প্রমাণ দেবে এটি কোন এককালের ঘটনা প্রবাহ। হ্যাঁ, সেই কালটি আমরা নির্দিষ্ট করে বলবার প্রয়োজন মনে করছি না, তবে দর্শকের তা আবিষ্কার করতে সমস্যা হবে না।’ এম শাখাওয়াৎ হোসেন আরও বলেন, ‘জয়নগরের জমিদারকে নারী ক্ষমতায়ানের কিংবা নারীর অধীকার আদায়ে পলিটিক্যাল কারিশমা বলতে দোষের কিছু নেই। চলচ্চিত্রটি নানা ঝড়ঝাপটা উপেক্ষা করে হল পর্যন্ত পৌঁছাতে যারা নিঃস্বার্থ পাশে থেকে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছেন, আমি কৃতজ্ঞ তাদের কাছে।’

শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২০ , ২৭ পৌষ ১৪২৬, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

মুক্তি পেল বছরের প্রথম ছবি

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

২০২০ সালের প্রথম সপ্তাহে কোন ছবি মুক্তি পায়নি। তবে বছরের দ্বিতীয় শুক্রবারে গতকাল মুক্তি পেয়েছে নতুন ঢাকাই সিনেমা ‘জয় নগরের জমিদার’। এটি পরিচালনা করেছেন নাট্য নির্মাতা এম শাখাওয়াৎ হোসেন। সিনেমাটিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ইতালি প্রবাসী আবু সাঈদ খান। এর গল্পকার-প্রযোজকও তিনি। এ সিনেমায় আবু সাঈদ খানের বিপরীতে রানির ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী ফারজানা ছবি। এতে আরও অভিনয় করেছেন আরমান পারভেজ মুরাদ, কাজল মজুমদার, শ্যামল জাকারিয়া, ম আ সালাম, কানিজ লিয়া প্রমুখ। জানা গেছে, ‘জয় নগরের জমিদার’ ২২টি সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে।

এ সিনেমা প্রসঙ্গে পরিচালক এম শাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, ‘এ চলচ্চিত্রটিকে আমরা সরাসরি ঐতিহাসিক সিনেমা না বললেও ইতিহাসের প্রেক্ষাপটকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারব না। কারণ ভিজুয়াল, ভাষা, সংলাপ প্রমাণ দেবে এটি কোন এককালের ঘটনা প্রবাহ। হ্যাঁ, সেই কালটি আমরা নির্দিষ্ট করে বলবার প্রয়োজন মনে করছি না, তবে দর্শকের তা আবিষ্কার করতে সমস্যা হবে না।’ এম শাখাওয়াৎ হোসেন আরও বলেন, ‘জয়নগরের জমিদারকে নারী ক্ষমতায়ানের কিংবা নারীর অধীকার আদায়ে পলিটিক্যাল কারিশমা বলতে দোষের কিছু নেই। চলচ্চিত্রটি নানা ঝড়ঝাপটা উপেক্ষা করে হল পর্যন্ত পৌঁছাতে যারা নিঃস্বার্থ পাশে থেকে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছেন, আমি কৃতজ্ঞ তাদের কাছে।’