শীতের দাপট আজ থেকে

কয়েকদিনের বিরতি দিয়ে আজ থেকে আবারও জেঁকে বসবে শীত। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহে ক্রমেই বাড়বে শীতের দাপট। অবশ্য গতকাল থেকেই শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে দেখা মেলেনি সূর্যের। শৈত্যপ্রবাহ তিন থেকে চার দিন চলতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

গতকাল সারাদিনই কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল রাজধানীর আকাশ। সারাদিনে সূর্যের দেখা মেলেনি। এদিন ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ১। এছাড়া দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ২ রেকর্ড করা হয়েছে পাবনার ঈশ্বরদীতে।

শনিবার দেশের কোথাও শৈত্যপ্রবাহ না থাকলেও তীব্র শীত অনুভূত হয়েছে। এর আগে তিন/চার দিন স্বাভাবিক ছিল পরিস্থিতি। তেমন একটা শীত অনুভূত হয়নি।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন সংবাদকে বলেন, এখন (শনিবার) দেশের কোথাও শৈত্যপ্রবাহ হয়নি। তবে তাপমাত্রা কমেছে। এছাড়া কুয়াশার পরিমাণ ছিল বেশি। তাই শীত অনুভূত হয়েছে। তবে আগামীকাল (রোববার) থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে। চলতি মাসেই সারাদেশে দুটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ও একটি মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদফতর। এর মধ্যে দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে এক দফায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। এছাড়া বছরের শুরুতে বৃষ্টিও হয়েছে রাজধানীসহ দেশের অনেক অঞ্চলে। আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, জানুয়ারির মাঝামাঝিতে বইতে পারে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। আর শেষের দিকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হবে তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হলে। ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে হলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়।

রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২০ , ২৮ পৌষ ১৪২৬, ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

শীতের দাপট আজ থেকে

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

image

আবার শুরু হয়েছে তীব্র শীত, দুর্ভোগে খেটেখাওয়া মানুষ -সংবাদ

কয়েকদিনের বিরতি দিয়ে আজ থেকে আবারও জেঁকে বসবে শীত। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহে ক্রমেই বাড়বে শীতের দাপট। অবশ্য গতকাল থেকেই শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে দেখা মেলেনি সূর্যের। শৈত্যপ্রবাহ তিন থেকে চার দিন চলতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

গতকাল সারাদিনই কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল রাজধানীর আকাশ। সারাদিনে সূর্যের দেখা মেলেনি। এদিন ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ১। এছাড়া দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ২ রেকর্ড করা হয়েছে পাবনার ঈশ্বরদীতে।

শনিবার দেশের কোথাও শৈত্যপ্রবাহ না থাকলেও তীব্র শীত অনুভূত হয়েছে। এর আগে তিন/চার দিন স্বাভাবিক ছিল পরিস্থিতি। তেমন একটা শীত অনুভূত হয়নি।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন সংবাদকে বলেন, এখন (শনিবার) দেশের কোথাও শৈত্যপ্রবাহ হয়নি। তবে তাপমাত্রা কমেছে। এছাড়া কুয়াশার পরিমাণ ছিল বেশি। তাই শীত অনুভূত হয়েছে। তবে আগামীকাল (রোববার) থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে। চলতি মাসেই সারাদেশে দুটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ও একটি মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদফতর। এর মধ্যে দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে এক দফায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। এছাড়া বছরের শুরুতে বৃষ্টিও হয়েছে রাজধানীসহ দেশের অনেক অঞ্চলে। আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, জানুয়ারির মাঝামাঝিতে বইতে পারে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। আর শেষের দিকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হবে তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হলে। ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে হলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়।