প্রাচ্যনাট স্কুল এর ৩৭তম ব্যাচের সমপনী অনুষ্ঠানে ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’

আজ সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রাচ্যনাট স্কুল অব অ্যাকটিং অ্যান্ড ডিজাইনের ৩৭তম ব্যাচের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান। ৩৭তম ব্যাচ তাদের সমাপনী প্রযোজনা হিসেবে বের্টোল্ট ব্রেখট-এর ঐবৎৎ চঁহঃরষষধ ধহফ যরং সধহ গধঃঃর অবলম্বনে ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ নাটক মঞ্চায়ন করবে। নাটকটি রূপান্তর করেছেন আসাদুজ্জামান নূর এবং নির্দেশনা দিয়েছেন মনিরুল ইসলাম রুবেল। উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অভিনেতা সুভাশিষ ভৌমিক এবং চিত্রশিল্পী বিপুল শাহ্?। নাট্য প্রদর্শনী ছাড়াও ঐ দিন মিলনায়তনর বাইরে থাকবে উন্মুক্ত পোস্টার প্রদর্শনী।

নির্দেশক বলেন, ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্যাঙ্গনে নাগরিক নাট্য সম্প্রদায় কর্তৃক একটি সাড়া জাগানো প্রযোজনাই শুধু নয় নাটকটিকে বাংলা নাট্য সাহিত্যের সফল সংযোজন বলে মনে করি। তাই ব্যক্তিগত ভাবে এই নাটকটির প্রতি ভালোলাগা ছিল অনেক আগে থেকেই। সে কারণেই প্রাচ্যনাট স্কুলের ৩৭তম ব্যাচের সমাপনী প্রযোজনা হিসেবে এই নাটকটিকে বেছে নিয়েছি। আর তার সঙ্গে ব্রেশটের নাটকের প্রতি বিশেষ দুর্বলতা তো আছেই। ব্রেশটের আর সব নাটকের মতোই এই নাটকটির বিষয়বস্তুও স্থান ও কালকে ছাপিয়ে এক চিরন্তন মানবিক গল্প নিয়ে। শ্রেণী চরিত্র ও মানবিকতা-অমানবিকতার দ্বন্দ্ব আবর্তিত হয়েছে হাস্যরসের ছলে।

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২০ , ১ মাঘ ১৪২৬, ১৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

প্রাচ্যনাট স্কুল এর ৩৭তম ব্যাচের সমপনী অনুষ্ঠানে ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

আজ সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রাচ্যনাট স্কুল অব অ্যাকটিং অ্যান্ড ডিজাইনের ৩৭তম ব্যাচের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান। ৩৭তম ব্যাচ তাদের সমাপনী প্রযোজনা হিসেবে বের্টোল্ট ব্রেখট-এর ঐবৎৎ চঁহঃরষষধ ধহফ যরং সধহ গধঃঃর অবলম্বনে ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ নাটক মঞ্চায়ন করবে। নাটকটি রূপান্তর করেছেন আসাদুজ্জামান নূর এবং নির্দেশনা দিয়েছেন মনিরুল ইসলাম রুবেল। উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অভিনেতা সুভাশিষ ভৌমিক এবং চিত্রশিল্পী বিপুল শাহ্?। নাট্য প্রদর্শনী ছাড়াও ঐ দিন মিলনায়তনর বাইরে থাকবে উন্মুক্ত পোস্টার প্রদর্শনী।

নির্দেশক বলেন, ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্যাঙ্গনে নাগরিক নাট্য সম্প্রদায় কর্তৃক একটি সাড়া জাগানো প্রযোজনাই শুধু নয় নাটকটিকে বাংলা নাট্য সাহিত্যের সফল সংযোজন বলে মনে করি। তাই ব্যক্তিগত ভাবে এই নাটকটির প্রতি ভালোলাগা ছিল অনেক আগে থেকেই। সে কারণেই প্রাচ্যনাট স্কুলের ৩৭তম ব্যাচের সমাপনী প্রযোজনা হিসেবে এই নাটকটিকে বেছে নিয়েছি। আর তার সঙ্গে ব্রেশটের নাটকের প্রতি বিশেষ দুর্বলতা তো আছেই। ব্রেশটের আর সব নাটকের মতোই এই নাটকটির বিষয়বস্তুও স্থান ও কালকে ছাপিয়ে এক চিরন্তন মানবিক গল্প নিয়ে। শ্রেণী চরিত্র ও মানবিকতা-অমানবিকতার দ্বন্দ্ব আবর্তিত হয়েছে হাস্যরসের ছলে।