জিপিওতে মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করলেন মোস্তাফা জব্বার

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। গত ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ঢাকার জিপিওতে ডাক অধিদপ্তরে পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে এবং ডাক অধিদপ্তরের দুই ফটকে দুটি আধুনিক ডিসপ্লের পর্দা উন্মোচনের মাধ্যমে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এ সময় মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ মুজিব শত বর্ষের শত কর্মসূচি পালন করবে, আজ একটির যাত্রা শুরু হলো। তিনি বলেন, বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যে শ্রদ্ধা জানাবে, তা তার প্রাপ্য। বঙ্গবন্ধু সাধারণ মানুষের কল্যাণ ও দুঃখ ঘোচানোর জন্য কাজ করেছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, তাকে নির্মমভাবে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়েছে।

ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ডাক বিভাগও দ্রুত আধুনিকায়ন হচ্ছে। শতবর্ষী ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন “নগদ” ও ডাক বিভাগের আয়োজনে জিপিওতে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. নূর-উর-রহমান বলেন, মুজিববর্ষে আমরা অনেক অনুষ্ঠান করব, এসব অনুষ্ঠানের বেশির ভাগ করবে ডাক বিভাগ। তিনি বলেন, এসব অনুষ্ঠানের পাশাপাশি নিজের কাজটা যদি আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে করি এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করি, তাহলে মুজিব বর্ষকে সফল করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র আলোচনা সভার শুরুতে সূচনা বক্তব্য দেন। এ সময় ডাক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২০ , ১ মাঘ ১৪২৬, ১৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

জিপিওতে মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করলেন মোস্তাফা জব্বার

image

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। গত ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ঢাকার জিপিওতে ডাক অধিদপ্তরে পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে এবং ডাক অধিদপ্তরের দুই ফটকে দুটি আধুনিক ডিসপ্লের পর্দা উন্মোচনের মাধ্যমে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এ সময় মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ মুজিব শত বর্ষের শত কর্মসূচি পালন করবে, আজ একটির যাত্রা শুরু হলো। তিনি বলেন, বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যে শ্রদ্ধা জানাবে, তা তার প্রাপ্য। বঙ্গবন্ধু সাধারণ মানুষের কল্যাণ ও দুঃখ ঘোচানোর জন্য কাজ করেছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, তাকে নির্মমভাবে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়েছে।

ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ডাক বিভাগও দ্রুত আধুনিকায়ন হচ্ছে। শতবর্ষী ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন “নগদ” ও ডাক বিভাগের আয়োজনে জিপিওতে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. নূর-উর-রহমান বলেন, মুজিববর্ষে আমরা অনেক অনুষ্ঠান করব, এসব অনুষ্ঠানের বেশির ভাগ করবে ডাক বিভাগ। তিনি বলেন, এসব অনুষ্ঠানের পাশাপাশি নিজের কাজটা যদি আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে করি এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করি, তাহলে মুজিব বর্ষকে সফল করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র আলোচনা সভার শুরুতে সূচনা বক্তব্য দেন। এ সময় ডাক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।