আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সারাদেশে উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালতসমূহের ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩৬ লাখ ৪০ হাজার ৬৩৯টি। এর মধ্যে বিচারাধীন দেওয়ানী মামলার সংখ্যা ১৪ লাখ ৫৩ হাজার, ফৌজদারি মামলার সংখ্যা ২০ লাখ ৯০ হাজার এবং অন্য মামলার সংখ্যা ৯৭ হাজার। এর মধ্যে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৫ লাখ ১৩ হাজার এবং অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩১ লাখ ২৭ হাজার। বিচারাধীন মামলাসমূহ দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। গতকার একাদশ জাতীয় সংসদের ষষ্ঠ অধিবেশনে বিএনপির সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সৈয়দা রুবিনা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে বিকেলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপন করা হয়।
জাতীয় পার্টির সদস্য ফখরুল ইমামের লিখিত প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সরকারি কৌসুলিদের মামলা পরিচালনার সুবিধার্থে অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠনের বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে। তবে তা বাস্তবায়নের কোন সুনির্দিষ্ট সময়সীমা এখনও নির্ধারিত হয়নি।
জাতীয় পার্টির সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে আইনমন্ত্রী জানান, ‘বৈষম্য বিলোপ আইন’-এর খসড়া প্রস্তুতের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি কর্তৃক খসড়া প্রণয়নের কাজ চলমান আছে। এছাড়াও সব স্টেক হোল্ডারদের অংশগ্রহণে একটি মত বিনিময় সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা যায়, খুব শীঘ্রই ওই সভা অনুষ্ঠানপূর্বক প্রাপ্ত মতামত/মন্তব্য/পরামর্শ/সুপারিশের আলোকে বৈষম্য বিলোপ আইনের খসড়া প্রণয়নের পরবর্তী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২০ , ৬ মাঘ ১৪২৬, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সারাদেশে উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালতসমূহের ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩৬ লাখ ৪০ হাজার ৬৩৯টি। এর মধ্যে বিচারাধীন দেওয়ানী মামলার সংখ্যা ১৪ লাখ ৫৩ হাজার, ফৌজদারি মামলার সংখ্যা ২০ লাখ ৯০ হাজার এবং অন্য মামলার সংখ্যা ৯৭ হাজার। এর মধ্যে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৫ লাখ ১৩ হাজার এবং অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩১ লাখ ২৭ হাজার। বিচারাধীন মামলাসমূহ দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। গতকার একাদশ জাতীয় সংসদের ষষ্ঠ অধিবেশনে বিএনপির সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সৈয়দা রুবিনা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে বিকেলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপন করা হয়।
জাতীয় পার্টির সদস্য ফখরুল ইমামের লিখিত প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সরকারি কৌসুলিদের মামলা পরিচালনার সুবিধার্থে অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠনের বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে। তবে তা বাস্তবায়নের কোন সুনির্দিষ্ট সময়সীমা এখনও নির্ধারিত হয়নি।
জাতীয় পার্টির সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে আইনমন্ত্রী জানান, ‘বৈষম্য বিলোপ আইন’-এর খসড়া প্রস্তুতের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি কর্তৃক খসড়া প্রণয়নের কাজ চলমান আছে। এছাড়াও সব স্টেক হোল্ডারদের অংশগ্রহণে একটি মত বিনিময় সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা যায়, খুব শীঘ্রই ওই সভা অনুষ্ঠানপূর্বক প্রাপ্ত মতামত/মন্তব্য/পরামর্শ/সুপারিশের আলোকে বৈষম্য বিলোপ আইনের খসড়া প্রণয়নের পরবর্তী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।