দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বাদশা মিয়া (৪৮) নামের এক পুকুর পাহারাদারকে মাথা ও ঘাড়ে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুষ্কৃতিকারীরা।
গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার ৪নং বেতদীঘি ইউনিয়নের নন্দীগ্রামের নিলুয়া পুকুর পাড়ে এই ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত বাদশা নন্দীগ্রামের আরজিপুর শাহপুর গ্রামের প্রয়াত আব্দুস সামাদের ছেলে। বাদশার চাচা ইব্রাহিম বাসার ও বড় মেয়ে জেরিন বলেন, তিনি দীর্ঘ ১ বছর ধরে তামিম হ্যাচারির অধীনে ২টি পুকুর পাহাড়া দিতেন। প্রতিদিনের মতো গত বুধবার রাত সাড়ে ৭টায় নিজ বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া শেষে বাড়ি থেকে বের হন পুকুরে যাওয়ার উদ্দেশে। ভোরে জানা যায় কে বা কাহারা তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। কারও সঙ্গে তার কোন শত্রুতা ছিল না । তামিম হ্যাচারির ম্যানেজার মাহফিজার রহমান বলেনস, বাদশা ১ বছর যাবত পুকুর পাহারাদারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তাকে কে বা কেন হত্যা করেছে সেটি বোঝা যাচ্ছে না। ফুলবাড়ী সার্কেলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিয়া মোহাম্মদ আশিষ বিন হাছান বলেন, সবকিছু মাথায় রেখে, বাদশা মিয়ার কারো সঙ্গে কোন প্রকার বিরোধ ছিল কি-না তা তদন্ত শুরু করা হয়েছে। অচিরেই হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২০ , ১১ মাঘ ১৪২৬, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বাদশা মিয়া (৪৮) নামের এক পুকুর পাহারাদারকে মাথা ও ঘাড়ে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুষ্কৃতিকারীরা।
গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার ৪নং বেতদীঘি ইউনিয়নের নন্দীগ্রামের নিলুয়া পুকুর পাড়ে এই ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত বাদশা নন্দীগ্রামের আরজিপুর শাহপুর গ্রামের প্রয়াত আব্দুস সামাদের ছেলে। বাদশার চাচা ইব্রাহিম বাসার ও বড় মেয়ে জেরিন বলেন, তিনি দীর্ঘ ১ বছর ধরে তামিম হ্যাচারির অধীনে ২টি পুকুর পাহাড়া দিতেন। প্রতিদিনের মতো গত বুধবার রাত সাড়ে ৭টায় নিজ বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া শেষে বাড়ি থেকে বের হন পুকুরে যাওয়ার উদ্দেশে। ভোরে জানা যায় কে বা কাহারা তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। কারও সঙ্গে তার কোন শত্রুতা ছিল না । তামিম হ্যাচারির ম্যানেজার মাহফিজার রহমান বলেনস, বাদশা ১ বছর যাবত পুকুর পাহারাদারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তাকে কে বা কেন হত্যা করেছে সেটি বোঝা যাচ্ছে না। ফুলবাড়ী সার্কেলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিয়া মোহাম্মদ আশিষ বিন হাছান বলেন, সবকিছু মাথায় রেখে, বাদশা মিয়ার কারো সঙ্গে কোন প্রকার বিরোধ ছিল কি-না তা তদন্ত শুরু করা হয়েছে। অচিরেই হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে।