ঘাটাইলে ফসলি জমির মাটি কাটা বন্ধে মাইকিং

দিন দিন কমে যাচ্ছে ঘাটাইল উপজেলার আবাদী জমির পরিমাণ। ইটের ভাটা স্থাপন, অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন, নতুন করে ঘরবাড়ি নির্মাণসহ বিভিন্নভাবেই হ্রাস পাচ্ছে দুই এবং তিন ফসলি জমি। অন্যদিকে ইটের কাঁচা মাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির উর্বর মাটি। সব ধরণের মাটি কাটা বন্ধে এরই মধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং অব্যাহত রয়েছে। উপজেলার মোট ৪৫১.৩০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এক তৃতীয়াংশই হচ্ছে পাহাড়ি অঞ্চল। এরইমধ্যে গড়ে ওঠেছে ৬০টি ইটভাটা। জিকজ্যাগ পদ্ধতিতে তৈরি করা এসব ভাটা সবগুলোই স্থাপন করা করা হয় ফসলি জমির ওপর। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, মাটি কাটা বন্ধে সবার সহযোগিতা লাগবে। যেখান থেকেই মাটি কাটার খবর আসবে সেখানেই গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে জরিমানা এবং সাজা প্রদান করা হবে।

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২০ , ১২ মাঘ ১৪২৬, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

ঘাটাইলে ফসলি জমির মাটি কাটা বন্ধে মাইকিং

সংবাদদাতা, ঘাটাইল (টাঙ্গাইল)

দিন দিন কমে যাচ্ছে ঘাটাইল উপজেলার আবাদী জমির পরিমাণ। ইটের ভাটা স্থাপন, অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন, নতুন করে ঘরবাড়ি নির্মাণসহ বিভিন্নভাবেই হ্রাস পাচ্ছে দুই এবং তিন ফসলি জমি। অন্যদিকে ইটের কাঁচা মাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির উর্বর মাটি। সব ধরণের মাটি কাটা বন্ধে এরই মধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং অব্যাহত রয়েছে। উপজেলার মোট ৪৫১.৩০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এক তৃতীয়াংশই হচ্ছে পাহাড়ি অঞ্চল। এরইমধ্যে গড়ে ওঠেছে ৬০টি ইটভাটা। জিকজ্যাগ পদ্ধতিতে তৈরি করা এসব ভাটা সবগুলোই স্থাপন করা করা হয় ফসলি জমির ওপর। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, মাটি কাটা বন্ধে সবার সহযোগিতা লাগবে। যেখান থেকেই মাটি কাটার খবর আসবে সেখানেই গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে জরিমানা এবং সাজা প্রদান করা হবে।