একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নিউ ইর্য়ক চ্যাপ্টারের প্রতিষ্ঠাবাষির্কীর আলোচনাসভা থেকে, গ্রেফতারকৃত শরীয়ত বয়াতীর মুক্তি, ৭২-এর সংবিধান পূণঃপ্রতিষ্ঠা করে যুদ্ধাপরাধী, জঙ্গি ও মৌলবাদ মুক্ত এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দাবি জানানো হয়। গত ২৬ জানুয়ারি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় জ্যামাইকার একটি মিলনায়তনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক স্বিকৃতি বড়ুয়ার সঞ্চালন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নিউইর্য়ক শাখার সহ-সভাপতি মনির হোসেন।
শুরুতেই শহীদ জননী জাহানারা ইমাম, প্রতীতি দেবী, অধ্যাপক অজয় রায়, ফাতেমা কবীর ডানা, সৈয়দা রহিমা বেগম ও বীণাপানী রায়ের স্মরণে কিছুক্ষণ নিরবতা পালনের পর আলোচনায়অংশ নেন মুক্তিযাদ্ধা সংহতী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য সচীব গোলাম মোস্তফা মেরাজ, মূলধারার রাজনীতিক মোর্শেদ আলম, কবি হাসনাত আল আবদুল্লাহ, সংস্কৃতি কর্মী গোপাল স্যানাল, সাংবাদিক নিনি ওয়াহেদ, অধ্যাপক হুসনে আরা বেগম, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নিউইর্য়ক শাখার সহ-সভাপতি শফি চৌধুরী হারুন, মো. খসরু, জহিরুল ইসলাম টুকু প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, গ্রেফতারকৃত শরীয়ত বয়াতীর মুক্তির দাবি জানিয়ে আরও বলা হয় পাকিস্থানি সাম্প্রদায়িক ও বৈষম্যমূলক শাসন ব্যবস্থা ভেঙে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এই ভূখণ্ডে লাখো মানুষ মুক্তিযুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন।
এদেশ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের সঙ্গে গান ও সুর ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই দেশে শিল্পী সমাজের ওপর যে কোন আগ্রসন অসাম্প্রদায়িক দেশে চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সেই জায়গা থেকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে একজন শিল্পীকে মামলা ও গ্রেফতারের মুখোমুখি করা অত্যন্ত নিন্দনীয় ঘটনা। অবিলম্বে শরীয়ত বয়াতির নিঃশর্ত মুক্তিসহ মুক্তবুদ্ধি চর্চার ওপর থেকে সব বাধা অপসারণ করা হোক।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২০ , ১৪ মাঘ ১৪২৬, ২ জমাদিউস সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, যুক্তরাষ্ট্র
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নিউ ইর্য়ক চ্যাপ্টারের প্রতিষ্ঠাবাষির্কীর আলোচনাসভা থেকে, গ্রেফতারকৃত শরীয়ত বয়াতীর মুক্তি, ৭২-এর সংবিধান পূণঃপ্রতিষ্ঠা করে যুদ্ধাপরাধী, জঙ্গি ও মৌলবাদ মুক্ত এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দাবি জানানো হয়। গত ২৬ জানুয়ারি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় জ্যামাইকার একটি মিলনায়তনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক স্বিকৃতি বড়ুয়ার সঞ্চালন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নিউইর্য়ক শাখার সহ-সভাপতি মনির হোসেন।
শুরুতেই শহীদ জননী জাহানারা ইমাম, প্রতীতি দেবী, অধ্যাপক অজয় রায়, ফাতেমা কবীর ডানা, সৈয়দা রহিমা বেগম ও বীণাপানী রায়ের স্মরণে কিছুক্ষণ নিরবতা পালনের পর আলোচনায়অংশ নেন মুক্তিযাদ্ধা সংহতী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য সচীব গোলাম মোস্তফা মেরাজ, মূলধারার রাজনীতিক মোর্শেদ আলম, কবি হাসনাত আল আবদুল্লাহ, সংস্কৃতি কর্মী গোপাল স্যানাল, সাংবাদিক নিনি ওয়াহেদ, অধ্যাপক হুসনে আরা বেগম, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নিউইর্য়ক শাখার সহ-সভাপতি শফি চৌধুরী হারুন, মো. খসরু, জহিরুল ইসলাম টুকু প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, গ্রেফতারকৃত শরীয়ত বয়াতীর মুক্তির দাবি জানিয়ে আরও বলা হয় পাকিস্থানি সাম্প্রদায়িক ও বৈষম্যমূলক শাসন ব্যবস্থা ভেঙে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এই ভূখণ্ডে লাখো মানুষ মুক্তিযুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন।
এদেশ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের সঙ্গে গান ও সুর ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই দেশে শিল্পী সমাজের ওপর যে কোন আগ্রসন অসাম্প্রদায়িক দেশে চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সেই জায়গা থেকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে একজন শিল্পীকে মামলা ও গ্রেফতারের মুখোমুখি করা অত্যন্ত নিন্দনীয় ঘটনা। অবিলম্বে শরীয়ত বয়াতির নিঃশর্ত মুক্তিসহ মুক্তবুদ্ধি চর্চার ওপর থেকে সব বাধা অপসারণ করা হোক।