ভোট দিতে গিয়ে খোদ সিইসি বিড়ম্বনায়

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএমে) ভোট দিতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েন স্বয়ং প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) না মেলায় বিড়ম্বনায় পড়েন তিনি। পরে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড) দেখিয়ে নিজের ভোট দেন সিইসি।

গতকাল বেলা সোয়া ১১টায় উত্তরার আইইএস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ভোটার সিইসি। কেন্দ্রে ঢুকে তিনি ইভিএমে আঙ্গুলের ছাপ দিলে সেটি শনাক্ত করতে পারেনি মেশিন। পরে আবারও ছাপ দেন। তাতেও কাজ না হলে উপস্থিত দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের কাছে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রটি দেন সিইসি। সেখান থেকে এনআইডি নম্বরটি তোলার পর আবারও আঙ্গুলের ছাপ দিলে স্ক্রিনে তার ছবিসহ পরিচয় ভেসে ওঠে। পরে তিনি বুথে গিয়ে ভোট দেন পরে সিইসি কেএম নূরুল হুদা সাংবাদিকদের বলেন, আমার ফিঙ্গারপ্রিন্ট ৮-৯ বছর আগের। ঘামে ভেজা থাকায় হয়ত মেলেনি, পরে এনআইডি দিয়ে ভোট দিয়েছি। তিনি বলেন, অনেকেই এই সমস্যায় পড়তে পারেন। তবে ভোট না দিয়ে কেউ যাবেন না। আমাদের বিকল্প ব্যবস্থা আছে। বিকল্প ব্যবস্থায় ভোট দেয়া যাবে।

ইভিএম ভোটারদের ইতিবাচক সাড়া মিলছে জানিয়ে সিইসি বলেন, ইভিএমে ভোট দিতে পেরে ভোটাররা খুশি। ভোটের পরিবেশ খুব শান্ত। আমরা এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ পায়নি। সুন্দরভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। আমরা ভোটের সার্বিক পরিস্থিতিতে সন্তুষ্ট।

রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ১৯ মাঘ ১৪২৬, ৭ জমাদিউল সানি ১৪৪১

ভোট দিতে গিয়ে খোদ সিইসি বিড়ম্বনায়

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএমে) ভোট দিতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েন স্বয়ং প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) না মেলায় বিড়ম্বনায় পড়েন তিনি। পরে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড) দেখিয়ে নিজের ভোট দেন সিইসি।

গতকাল বেলা সোয়া ১১টায় উত্তরার আইইএস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ভোটার সিইসি। কেন্দ্রে ঢুকে তিনি ইভিএমে আঙ্গুলের ছাপ দিলে সেটি শনাক্ত করতে পারেনি মেশিন। পরে আবারও ছাপ দেন। তাতেও কাজ না হলে উপস্থিত দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের কাছে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রটি দেন সিইসি। সেখান থেকে এনআইডি নম্বরটি তোলার পর আবারও আঙ্গুলের ছাপ দিলে স্ক্রিনে তার ছবিসহ পরিচয় ভেসে ওঠে। পরে তিনি বুথে গিয়ে ভোট দেন পরে সিইসি কেএম নূরুল হুদা সাংবাদিকদের বলেন, আমার ফিঙ্গারপ্রিন্ট ৮-৯ বছর আগের। ঘামে ভেজা থাকায় হয়ত মেলেনি, পরে এনআইডি দিয়ে ভোট দিয়েছি। তিনি বলেন, অনেকেই এই সমস্যায় পড়তে পারেন। তবে ভোট না দিয়ে কেউ যাবেন না। আমাদের বিকল্প ব্যবস্থা আছে। বিকল্প ব্যবস্থায় ভোট দেয়া যাবে।

ইভিএম ভোটারদের ইতিবাচক সাড়া মিলছে জানিয়ে সিইসি বলেন, ইভিএমে ভোট দিতে পেরে ভোটাররা খুশি। ভোটের পরিবেশ খুব শান্ত। আমরা এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ পায়নি। সুন্দরভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। আমরা ভোটের সার্বিক পরিস্থিতিতে সন্তুষ্ট।