বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে পুরোপুরি একটি মিডিয়া কারচুপির মাধ্যমে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এক কথায় এই নির্বাচন হয়েছে সম্পূর্ণভাবে বানোয়াট নির্বাচন। এটা কোন মতেই গ্রহণযোগ্য নয়, আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করেছি। গতকাল দিনব্যাপী হরতাল পালনের পর বিকেল সাড়ে ৪টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইভিএম যন্ত্রকে ভোট ডাকাতির নতুন কৌশল দাবি করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, জনগণ ভোট দেয়নি। আমার কাছে রিপোর্টগুলো আছে, ম্যাক্সিমাম ৫/৬ শতাংশ অথবা ৭ শতাংশ ভোট পড়তে পারে বলে আমাদের কাছে তথ্য আছে। এই সিস্টেমের উপরেই জনগণের আস্থা চলে গেছে। আওয়ামী লীগের অধীনে এবং এই নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় কোন নির্বাচনেই জনগণের কোন আস্থা নেই। সে কারণেই ভোটের সংখ্যা এত কম। এজন্য নির্বাচন কমিশন দায়ী। তাদের কারণে অনেকে ভোট দিতে পারেননি। তারা জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এজন্য ভবিষ্যতে তাদের অবশ্যই জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
এ সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি আবার নির্বাচনে আসবে কি না-সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি একটি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তনে বিশ্বাসী, সে জন্যই আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। ভবিষ্যতে অংশ নেবো কি না সেটা তখনকার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবো।
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২০ মাঘ ১৪২৬, ৮ জমাদিউল সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে পুরোপুরি একটি মিডিয়া কারচুপির মাধ্যমে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এক কথায় এই নির্বাচন হয়েছে সম্পূর্ণভাবে বানোয়াট নির্বাচন। এটা কোন মতেই গ্রহণযোগ্য নয়, আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করেছি। গতকাল দিনব্যাপী হরতাল পালনের পর বিকেল সাড়ে ৪টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইভিএম যন্ত্রকে ভোট ডাকাতির নতুন কৌশল দাবি করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, জনগণ ভোট দেয়নি। আমার কাছে রিপোর্টগুলো আছে, ম্যাক্সিমাম ৫/৬ শতাংশ অথবা ৭ শতাংশ ভোট পড়তে পারে বলে আমাদের কাছে তথ্য আছে। এই সিস্টেমের উপরেই জনগণের আস্থা চলে গেছে। আওয়ামী লীগের অধীনে এবং এই নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় কোন নির্বাচনেই জনগণের কোন আস্থা নেই। সে কারণেই ভোটের সংখ্যা এত কম। এজন্য নির্বাচন কমিশন দায়ী। তাদের কারণে অনেকে ভোট দিতে পারেননি। তারা জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এজন্য ভবিষ্যতে তাদের অবশ্যই জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
এ সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি আবার নির্বাচনে আসবে কি না-সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি একটি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি। আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তনে বিশ্বাসী, সে জন্যই আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। ভবিষ্যতে অংশ নেবো কি না সেটা তখনকার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবো।