করোনাভাইরাসের কারণে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে ৩১২ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনতে বিমান পরিবহন ব্যয় বাবদ ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন সংস্থা। একটি বিশেষ ফ্লাইটে গত শনিবার দুপুরে তাদের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনা হয়। তারা বর্তমানে রাজধানীর আশকোনা হজ ক্যাম্পে রয়েছেন। গতকাল বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন।
মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ ডিসেম্বর উহানে প্রথম করোনাভাইরাস দেখা দেয়। সেখানে বসবাসরত মানুষের মাঝে রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় উহান শহর অবরুদ্ধ করে চীন। এর পরিপ্রেক্ষিতে হুবেই প্রদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা সেখানে অবরুদ্ধ হড়ে পড়ে। তারা চীনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে দেশে ফেরার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রুত তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেন। সেখানে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের রেসকিউ ফেরি ফ্লাইট বিজি-৭০০২ বিশেষ ফ্লাইট চীনে পাঠানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রামক এবং আক্রান্ত ব্যক্তির উপসর্গ দেখা দিতে ১৪ দিন সময় লাগে। এ কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ধর্ম মন্ত্রণালয় উহান থেকে আসা বাংলাদেশিদের রাজধানীর আশকোনা হজ ক্যাম্পে থাকার ব্যবস্থা করে। বর্তমানে তাদের সেখানে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় তাদের দেখাশোনা করছে। সরকার নিযুক্ত ডাক্তাররা তাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করছেন।
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২১ মাঘ ১৪২৬, ৯ জমাদিউল সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
করোনাভাইরাসের কারণে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে ৩১২ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনতে বিমান পরিবহন ব্যয় বাবদ ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন সংস্থা। একটি বিশেষ ফ্লাইটে গত শনিবার দুপুরে তাদের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনা হয়। তারা বর্তমানে রাজধানীর আশকোনা হজ ক্যাম্পে রয়েছেন। গতকাল বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন।
মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ ডিসেম্বর উহানে প্রথম করোনাভাইরাস দেখা দেয়। সেখানে বসবাসরত মানুষের মাঝে রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় উহান শহর অবরুদ্ধ করে চীন। এর পরিপ্রেক্ষিতে হুবেই প্রদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা সেখানে অবরুদ্ধ হড়ে পড়ে। তারা চীনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে দেশে ফেরার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রুত তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেন। সেখানে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের রেসকিউ ফেরি ফ্লাইট বিজি-৭০০২ বিশেষ ফ্লাইট চীনে পাঠানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রামক এবং আক্রান্ত ব্যক্তির উপসর্গ দেখা দিতে ১৪ দিন সময় লাগে। এ কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ধর্ম মন্ত্রণালয় উহান থেকে আসা বাংলাদেশিদের রাজধানীর আশকোনা হজ ক্যাম্পে থাকার ব্যবস্থা করে। বর্তমানে তাদের সেখানে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় তাদের দেখাশোনা করছে। সরকার নিযুক্ত ডাক্তাররা তাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করছেন।