বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের সুন্দরবন ঘেষা ১৬৬নং আমুরবুনিয়া বেলায়েতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দৈন্যদশা নিয়ে দৈনিক সংবাদে খবর প্রকাশের পর খবরটি নজরে আসে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামানের।
গতকাল দুপুরে নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ডেকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেনের হাতে ৬ হাজার টাকার চেক ও ২বান ডেউটিন তুলে দেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের উদ্যোগে এ ডেউটিন ও চেক বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন, চেয়ারম্যান রিপন দাস, মো. আকরামুজ্জামান, প্রেসক্লাবের সহসভাপতি গনেশ পাল, অর্থ ও দফতর সম্পাদক এম.পলাশ শরীফ।
উল্লেখ্য, আমুরবুনিয়া বেলায়েতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের ভবনটি গত বছরে পরিত্যাক্ত হয়ে নতুন ভবনের কাজ জুন মাসে শুরু হয়। মাটি খুড়ে ফেলে রেখে যায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খোলা আকাশের নিচে পাঠদান করতে হয়। পরবর্তীতে স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনমতে বাসের খুটি টিনের ছাবরা দিয়ে শ্রেণীকক্ষ তৈরি করে সেখানে দেয়া হয় শিক্ষার্থীদের পাঠদান। সরেজমিনে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের একটি টিম বিদ্যালয়ের নানাবিধ সমস্যা নিয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২২ মাঘ ১৪২৬, ১০ জমাদিউল সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের সুন্দরবন ঘেষা ১৬৬নং আমুরবুনিয়া বেলায়েতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দৈন্যদশা নিয়ে দৈনিক সংবাদে খবর প্রকাশের পর খবরটি নজরে আসে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামানের।
গতকাল দুপুরে নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ডেকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেনের হাতে ৬ হাজার টাকার চেক ও ২বান ডেউটিন তুলে দেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের উদ্যোগে এ ডেউটিন ও চেক বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন, চেয়ারম্যান রিপন দাস, মো. আকরামুজ্জামান, প্রেসক্লাবের সহসভাপতি গনেশ পাল, অর্থ ও দফতর সম্পাদক এম.পলাশ শরীফ।
উল্লেখ্য, আমুরবুনিয়া বেলায়েতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের ভবনটি গত বছরে পরিত্যাক্ত হয়ে নতুন ভবনের কাজ জুন মাসে শুরু হয়। মাটি খুড়ে ফেলে রেখে যায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খোলা আকাশের নিচে পাঠদান করতে হয়। পরবর্তীতে স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনমতে বাসের খুটি টিনের ছাবরা দিয়ে শ্রেণীকক্ষ তৈরি করে সেখানে দেয়া হয় শিক্ষার্থীদের পাঠদান। সরেজমিনে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের একটি টিম বিদ্যালয়ের নানাবিধ সমস্যা নিয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে।