চট্টগ্রাম পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ারকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সকালে কাতার থেকে বিমানবন্দরে পৌঁছলে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি প্রিটন সরকার জানান, গ্রেফতারকৃত সরোয়ার নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার খোন্দকারপাড়ার আবদুল কাদেরের ছেলে। একসময় বায়েজিদ বোস্তামী ও পাঁচলাইশ এলাকার ত্রাস শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ আলীর সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন এই সরোয়ার। পরে চট্টগ্রাম পুলিশের করা শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় তার নাম আসে।
পুলিশ সূত্র জানায়, গতকাল সকালে কাতার থেকে দেশে ফেরেন সরোয়ার। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বিমানবন্দর থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। সরোয়ারকে গ্রেফতারের খবর পেয়ে তাকে চট্টগ্রামে নিতে পুলিশের একটি টিম ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ আলীর সহযোগী সরোয়ার ও ম্যাক্সনকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করেছিল বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশ। ২০১৭ সালের দিকে তারা দু’জনই কাতার চলে যান। গত বছরের শেষ দিকে কাতারে মারামারিতে জড়িয়ে সরোয়ার ও ম্যাক্সন কাতার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন।
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২৬ মাঘ ১৪২৬, ১৪ জমাদিউল সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
চট্টগ্রাম পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ারকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সকালে কাতার থেকে বিমানবন্দরে পৌঁছলে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি প্রিটন সরকার জানান, গ্রেফতারকৃত সরোয়ার নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার খোন্দকারপাড়ার আবদুল কাদেরের ছেলে। একসময় বায়েজিদ বোস্তামী ও পাঁচলাইশ এলাকার ত্রাস শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ আলীর সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন এই সরোয়ার। পরে চট্টগ্রাম পুলিশের করা শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় তার নাম আসে।
পুলিশ সূত্র জানায়, গতকাল সকালে কাতার থেকে দেশে ফেরেন সরোয়ার। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বিমানবন্দর থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। সরোয়ারকে গ্রেফতারের খবর পেয়ে তাকে চট্টগ্রামে নিতে পুলিশের একটি টিম ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ আলীর সহযোগী সরোয়ার ও ম্যাক্সনকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করেছিল বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশ। ২০১৭ সালের দিকে তারা দু’জনই কাতার চলে যান। গত বছরের শেষ দিকে কাতারে মারামারিতে জড়িয়ে সরোয়ার ও ম্যাক্সন কাতার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন।