‘নৃত্যযোগে মনন বিকাশ, নৃত্য নিত্য অবিনাশ’ এই স্লোগান নিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে ময়মনসিংহে দুই দিনব্যাপী নৃত্যোৎসব গতকাল শেষ হয়েছে বহুরূপী সাংস্কৃতিক একাডেমি ও নৃত্যগ্রাম নামে নৃত্য সংগঠন যৌথভাবে এ উৎসবের আয়োজন করেছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এ উৎসব শুরু হয়।
উৎসবের প্রথম দিনে মানস তালুকদারের পরিচালনার নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যগ্রামের শিল্পীরা। এরপর বহুরূপী সাংস্কৃতিক একাডেমির শিল্পীরা পরিবেশন করেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনায় নৃত্যনাট্য ‘চিত্রাঙ্গদা’। উৎসব উপভোগ করতে সন্ধ্যার আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তন। আয়োজকরা জানান, নৃত্য সংস্কৃতির একটি বড় অনুসঙ্গ। নৃত্যের মাধ্যমে অপসংস্কৃতি রুখতে তাদের এ প্রয়াস। আশানুরূপ সাড়া পাওয়ায় উচ্ছ্বসিত আয়োজকরা।
উৎসবের শেষ দিন গতকাল ছিল শুধুমাত্র শাস্ত্রীয় ও কনটেম্পরারি পরিবেশনা। এতে তিনটি শাস্ত্রীয় নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যগ্রাম’ এর শিল্পীরা। এরপর ‘ভারতনাট্যম’ পরিবেশনায় ছিল ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্য শিল্পী জুয়েইরিয়া মৌলি, কথক নৃত্য পরিবেশন করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসান ইশতিয়াক ইমরান। ময়মনসিংহের আরিফুল ইসলাম অর্ণবের পরিচালনায় ‘মানুষ’ ও নাঈম খান ডান্স কোম্পানির আবু নাঈমের পরিবেশনায় ‘লালন’ নৃত্য পরিবেশিত হয়। আয়োজকরা বলেন, নৃত্য শিল্পের ঐতিহ্যের ধারা বেগবান করতে আমাদের এ আয়োজন।
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২৭ মাঘ ১৪২৬, ১৫ জমাদিউল সানি ১৪৪১
জেলা বার্তা পরিবেশক, ময়মনসিংহ,
‘নৃত্যযোগে মনন বিকাশ, নৃত্য নিত্য অবিনাশ’ এই স্লোগান নিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে ময়মনসিংহে দুই দিনব্যাপী নৃত্যোৎসব গতকাল শেষ হয়েছে বহুরূপী সাংস্কৃতিক একাডেমি ও নৃত্যগ্রাম নামে নৃত্য সংগঠন যৌথভাবে এ উৎসবের আয়োজন করেছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এ উৎসব শুরু হয়।
উৎসবের প্রথম দিনে মানস তালুকদারের পরিচালনার নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যগ্রামের শিল্পীরা। এরপর বহুরূপী সাংস্কৃতিক একাডেমির শিল্পীরা পরিবেশন করেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনায় নৃত্যনাট্য ‘চিত্রাঙ্গদা’। উৎসব উপভোগ করতে সন্ধ্যার আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তন। আয়োজকরা জানান, নৃত্য সংস্কৃতির একটি বড় অনুসঙ্গ। নৃত্যের মাধ্যমে অপসংস্কৃতি রুখতে তাদের এ প্রয়াস। আশানুরূপ সাড়া পাওয়ায় উচ্ছ্বসিত আয়োজকরা।
উৎসবের শেষ দিন গতকাল ছিল শুধুমাত্র শাস্ত্রীয় ও কনটেম্পরারি পরিবেশনা। এতে তিনটি শাস্ত্রীয় নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যগ্রাম’ এর শিল্পীরা। এরপর ‘ভারতনাট্যম’ পরিবেশনায় ছিল ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্য শিল্পী জুয়েইরিয়া মৌলি, কথক নৃত্য পরিবেশন করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসান ইশতিয়াক ইমরান। ময়মনসিংহের আরিফুল ইসলাম অর্ণবের পরিচালনায় ‘মানুষ’ ও নাঈম খান ডান্স কোম্পানির আবু নাঈমের পরিবেশনায় ‘লালন’ নৃত্য পরিবেশিত হয়। আয়োজকরা বলেন, নৃত্য শিল্পের ঐতিহ্যের ধারা বেগবান করতে আমাদের এ আয়োজন।