২০২১ সালের কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা উৎসর্গ করা হবে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে। একইভাবে আগামী বছর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৫০তম বছরকে শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশকে থিম কান্ট্রি করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করল কলকাতা বইমেলার আয়োজক পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলাস গিল্ড।
গত রোববার স্থানীয় সময় রাত ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ৪৪তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বই মেলার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালেদ, পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, দমকল বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সুজিত বসু, মেলার আয়োজক গিল্ড সভাপতি সুধাংশু দে, সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়, কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান ও বিধাননগর পৌরসভার মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী।
সমাপ্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালেদ বলেন, আমরা বইমেলা কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছিলাম যে আগামী বছর যেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে বইমেলাকে বঙ্গবন্ধুর নামে উৎসর্গ করা হয়। সেই অনুরোধে কলকাতা বইমেলা কর্তৃপক্ষ সাড়া দিয়ে আগামী বছর ৪৫তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বই মেলার থিম কান্ট্রি করা হচ্ছে বাংলাদেশকে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে মঞ্চ থেকে নেমে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, বাংলাদেশ আমাদের প্রাণের মধ্যে জায়গা করে আছে। আগামী বছর বাংলাদেশ হবে বইমেলার থিম কান্ট্রি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমরা এই মেলার উদ্বোধনের জন্য আমন্ত্রণ জানাব।
রোববার সন্ধ্যায় মেলার এসবিআই অডিটোরিয়ামে প্রায় ৫ ঘণ্টা ধরে চলে বাংলাদেশ দিবসের অনুষ্ঠান। জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধু ও সোনার বাংলার স্বপ্নের বাস্তবায়ন শীর্ষক সেমিনারে বাংলাদেশ থেকে আগত ব্যক্তিরা নিজেদের মতো করে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরেন।
প্রতিমন্ত্রী কেএম খালেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর দেখানো স্বপ্ন আজ সবার। বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ একদিন সবার কাছে দৃষ্টান্ত হবে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রতিমন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের জন্য আমাদের কাছে, বাঙালিদের কাছে প্রিয় নেতা।
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২৮ মাঘ ১৪২৬, ১৬ জমাদিউল সানি ১৪৪১
সাংস্কৃতিক বার্তা পরিবেশক |
২০২১ সালের কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা উৎসর্গ করা হবে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে। একইভাবে আগামী বছর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৫০তম বছরকে শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশকে থিম কান্ট্রি করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করল কলকাতা বইমেলার আয়োজক পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলাস গিল্ড।
গত রোববার স্থানীয় সময় রাত ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ৪৪তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বই মেলার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালেদ, পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, দমকল বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সুজিত বসু, মেলার আয়োজক গিল্ড সভাপতি সুধাংশু দে, সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়, কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান ও বিধাননগর পৌরসভার মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী।
সমাপ্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালেদ বলেন, আমরা বইমেলা কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছিলাম যে আগামী বছর যেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে বইমেলাকে বঙ্গবন্ধুর নামে উৎসর্গ করা হয়। সেই অনুরোধে কলকাতা বইমেলা কর্তৃপক্ষ সাড়া দিয়ে আগামী বছর ৪৫তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বই মেলার থিম কান্ট্রি করা হচ্ছে বাংলাদেশকে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে মঞ্চ থেকে নেমে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, বাংলাদেশ আমাদের প্রাণের মধ্যে জায়গা করে আছে। আগামী বছর বাংলাদেশ হবে বইমেলার থিম কান্ট্রি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমরা এই মেলার উদ্বোধনের জন্য আমন্ত্রণ জানাব।
রোববার সন্ধ্যায় মেলার এসবিআই অডিটোরিয়ামে প্রায় ৫ ঘণ্টা ধরে চলে বাংলাদেশ দিবসের অনুষ্ঠান। জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধু ও সোনার বাংলার স্বপ্নের বাস্তবায়ন শীর্ষক সেমিনারে বাংলাদেশ থেকে আগত ব্যক্তিরা নিজেদের মতো করে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরেন।
প্রতিমন্ত্রী কেএম খালেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর দেখানো স্বপ্ন আজ সবার। বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ একদিন সবার কাছে দৃষ্টান্ত হবে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রতিমন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের জন্য আমাদের কাছে, বাঙালিদের কাছে প্রিয় নেতা।