ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ফেসবুকের সহযোগিতায় দেশব্যাপী ডিজিটাল সাক্ষরতা কর্মসূচি ‘ইন্টারনেট১০১’ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে। বাংলালিংক-এর প্রধান কার্যালয় টাইগার্স ডেনে আয়োজিত এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ‘ইন্টারনেট১০১’ কর্মসূচিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হবে। এই উদ্দেশ্যে দেশব্যাপী বাংলালিংক-এর ৩০০০টি বিক্রয়কেন্দ্রে পৃথকভাবে গ্রাহকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এছাড়া ডিজিটাল সাক্ষরতা ও অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে আলোচনার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬০০ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে ইয়ুথ কানেক্ট ডিসকাশন ফোরাম আয়োজিত হবে।
বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত বলেন, “বাংলাদেশে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সাক্ষরতার একটি মৌলিক ভূমিকা রয়েছে। আর এই ডিজিটাল সাক্ষরতার অভাব দূর করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের যৌথ উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরি। ফেসবুকের সঙ্গে যৌথভাবে ‘ইন্টারনেট ১০১’ কর্মসূচিটি চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। সমগ্র বাংলাদেশে ইন্টারনেটের সুবিধা পৌঁছে দেয়ার জন্য আমাদের উদ্যোগের পরিসর আমরা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি করে যাচ্ছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই যৌথ প্রয়াস আমাদেরকে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে আরও এক ধাপ এগিয়ে নেবে।’
‘ইন্টারনেট১০১’ বাংলালিংক ও ফেসবুকের দ্বিতীয় ডিজিটাল সাক্ষরতা বিষয়ক কর্মসূচি। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠান দুইটি ‘শিখব ইন্টারনেট, দেখব দুনিয়া’ নামক আরও একটি কর্মসূচি চালু করে। এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন ১২ লক্ষ নতুন ব্যবহারকারী। ১৮ মাসব্যাপী এই কর্মসূচিতে সঠিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার ও এর সুবিধার উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এছাড়া ব্যবসায়িক উন্নয়ন ও ব্যক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে ফেসবুকের ব্যবহারের উপরও নির্দেশনা দেওয়া হয় অংশগ্রহণকারীদের।
ফেসবুকের মুখপাত্র করণ খাড়া বলেন, “ফেসবুক ইন্টারনেটের অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্ভরযোগ্য স্থানীয় সহযোগীদের সঙ্গে কাজ করতে চায়। এছাড়া পারস্পরিক সংযোগ ও অনলাইন শেয়ারিং-এর জন্য নিরাপদ ও প্রশিক্ষিত একটি কমিউনিটি গড়ে তুলতে চায় ফেসবুক। ডিজিটাল সাক্ষরতা বৃদ্ধি ও বাংলাদেশে ক্রমশ পারস্পরিকভাবে সংয্ক্তু হতে থাকা কমিউনিটির ভিতরে আরও কার্যকরভাবে ডিজিটাল সিটিজেনশিপের ধারণা তৈরির লক্ষ্যে বাংলালিংক-এর সঙ্গে যৌথভাবে আবারও কাজ করতে পেরে আমরা আনন্দিত।” সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২৯ মাঘ ১৪২৬, ১৭ জমাদিউল সানি ১৪৪১
ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ফেসবুকের সহযোগিতায় দেশব্যাপী ডিজিটাল সাক্ষরতা কর্মসূচি ‘ইন্টারনেট১০১’ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে। বাংলালিংক-এর প্রধান কার্যালয় টাইগার্স ডেনে আয়োজিত এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ‘ইন্টারনেট১০১’ কর্মসূচিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হবে। এই উদ্দেশ্যে দেশব্যাপী বাংলালিংক-এর ৩০০০টি বিক্রয়কেন্দ্রে পৃথকভাবে গ্রাহকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এছাড়া ডিজিটাল সাক্ষরতা ও অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে আলোচনার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬০০ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে ইয়ুথ কানেক্ট ডিসকাশন ফোরাম আয়োজিত হবে।
বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত বলেন, “বাংলাদেশে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সাক্ষরতার একটি মৌলিক ভূমিকা রয়েছে। আর এই ডিজিটাল সাক্ষরতার অভাব দূর করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের যৌথ উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরি। ফেসবুকের সঙ্গে যৌথভাবে ‘ইন্টারনেট ১০১’ কর্মসূচিটি চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। সমগ্র বাংলাদেশে ইন্টারনেটের সুবিধা পৌঁছে দেয়ার জন্য আমাদের উদ্যোগের পরিসর আমরা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি করে যাচ্ছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই যৌথ প্রয়াস আমাদেরকে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে আরও এক ধাপ এগিয়ে নেবে।’
‘ইন্টারনেট১০১’ বাংলালিংক ও ফেসবুকের দ্বিতীয় ডিজিটাল সাক্ষরতা বিষয়ক কর্মসূচি। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠান দুইটি ‘শিখব ইন্টারনেট, দেখব দুনিয়া’ নামক আরও একটি কর্মসূচি চালু করে। এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন ১২ লক্ষ নতুন ব্যবহারকারী। ১৮ মাসব্যাপী এই কর্মসূচিতে সঠিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার ও এর সুবিধার উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এছাড়া ব্যবসায়িক উন্নয়ন ও ব্যক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে ফেসবুকের ব্যবহারের উপরও নির্দেশনা দেওয়া হয় অংশগ্রহণকারীদের।
ফেসবুকের মুখপাত্র করণ খাড়া বলেন, “ফেসবুক ইন্টারনেটের অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্ভরযোগ্য স্থানীয় সহযোগীদের সঙ্গে কাজ করতে চায়। এছাড়া পারস্পরিক সংযোগ ও অনলাইন শেয়ারিং-এর জন্য নিরাপদ ও প্রশিক্ষিত একটি কমিউনিটি গড়ে তুলতে চায় ফেসবুক। ডিজিটাল সাক্ষরতা বৃদ্ধি ও বাংলাদেশে ক্রমশ পারস্পরিকভাবে সংয্ক্তু হতে থাকা কমিউনিটির ভিতরে আরও কার্যকরভাবে ডিজিটাল সিটিজেনশিপের ধারণা তৈরির লক্ষ্যে বাংলালিংক-এর সঙ্গে যৌথভাবে আবারও কাজ করতে পেরে আমরা আনন্দিত।” সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।