১৯ মানবপাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা

গ্রেফতার ৮ জন

কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্টমার্টিনে রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার ডুবির ঘটনায় মানবপাচারের সাথে জড়িত ৮ জন দালালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনগত ব্যবস্থা নিতে আদালতের মাধ্যমে রিমান্ড চাইবে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ থানা পুলিশের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। ওসি প্রদীপ জানিয়েছেন, ‘আজ (গতকাল) সকালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশনের কন্টিজেন্ট কমান্ডার (পিওআর) এমএম ইসলাম বাদী য়ে ১৯ জনসহ অজ্ঞাত ৫/৬ জনকে আসামি করে মামলার আবেদন করলে পুলিশ মামলাটি রুজু করেন। মামলাটি তদন্ত করছে পুলিশ পাশাপাশি মানবপাচারের সঙ্গে আরও যারা জড়িত তাদেরকে গ্রেফতার করতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, মঙ্গলবার ট্রলার ডুবির ঘটনা নিহতদের মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। আর যাদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাদের ব্যাপারে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

টেকনাফ থানা সূত্র জানিয়েছেন, ট্রলার ডুবির ঘটনা যাদের বিরুদ্ধে মানবপাচারের অভিযোগে মামলা হয়েছে তারা হলেন, টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালী পাড়া এলাকার হাসান আলীর ছেলে সৈয়দ আলম (২৮), একই এলাকার আবদুস সালামের ছেলে মো. আজিজ (৩০), উলা মিয়ার ছেলে ফয়েস আহমদ (৫০), মো. আজমের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২০), জুম্মাপাড়া এলাকার মমতাজ মিয়ার ছেলে মো. রফিক (২৬), রাজারছড়া এলাকার মোস্তাক আহমদের ছেলে হুমায়ুন কবির (২০), নোয়াখালীয়া পাড়া এলাকার রশিদ আহমদের ছেলে মো. করিম (৪৯), উখিয়ার বালুখালী ১০নং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ডি-ব্লক/৬৪ এর বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে মো. ওসমান (২২), নোয়াখালীয়া পাড়াস্থ জুম্মাপাড়া এলাকার মৃত হাকিম আলীর ছেলে আবদুস সালাম (৩০), কচ্ছপিয়া গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মো. আয়ুব (৩৫), মিঠাপানির ছড়া গ্রামের বশির আহমদের ছেলে মো. ইউনুছ প্রকাশ ইউনুছ মাঝি (৪০), হাবিরছড়া এলাকার মো. সফিকের ছেলে মো. ছালাম (৪৫), নোয়াখালীয়া পাড়া গ্রামের মো. শফিকের ছেলে মো. হোসেন (৪৫), জুম্মাপাড়া এলাকার আবদুল আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৫), নোয়াখালীয়াপাড়া ফ্রিজ ভাঙ্গা এলাকার মৃত কবির আহমদের ছেলে সৈয়দুল হক (৩০), কচ্ছপিয়া এলাকার সামশুর ছেলে আবদুর রহিম (২৫), কচ্ছপিয়া এলাকার হোসেন আলী ছেলে জাফর আলম (৩৫), নোয়াখালীয়া পাড়া বাগঘোনা এলাকার হাকিম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৪০) ও সাবরাং ইউনিয়নের পানছড়ি পাড়া এলাকার আমির হোসেনের ছেলে মো. গফুর প্রকাশ ইসমাইল (৩০)। এছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৫/৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার আসামিদের মধ্যে ইতিমধ্যে মানবপাচারের দালাল হিসাবে গ্রেফতার করা হয়েছে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালী পাড়া এলাকার হাসান আলীর ছেলে সৈয়দ আলম (২৮), উলা মিয়ার ছেলে ফয়েস আহমদ (৫০), মো. আজমের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২০), জুম্মাপাড়া এলাকার মমতাজ মিয়ার ছেলে মো. রফিক (২৬), রাজারছড়া এলাকার মোস্তাক আহমদের ছেলে হুমায়ুন কবির (২০), উখিয়ার বালুখালী ১০নং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ডি-বব্ল/৬৪ এর বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে মো. ওসমান (২২), নোয়াখালীয়া পাড়াস্থ জুম্মাপাড়া এলাকার মৃত হাকিম আলীর ছেলে আবদুস সালাম (৩০) ও কচ্চপিয়া গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মো. আয়ুব (৩৫)। তাদের ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে কক্সবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে, মঙ্গলবার প্রেস ব্রিফিংয়ে কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয় ১৩৮ জনকে বহনকারী ছোট ট্রলারটি ডুবন্ত কোরালের সঙ্গে বাড়ি খেয়ে তলা ফেটে ডুবে যায়। নিহতদের অনেকের লাশ পানির নিচ থেকে টেনে বের করতে হয়েছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মৃতদেহ এবং জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৩ জনকে। বাকিরা নিখোঁজ রয়েছে।

প্রসঙ্গত, ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালীয়াপাড়া সাগর উপকূল হয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় সেন্টমার্টিনের থেকে ৩-৪ নটিক্যাল মাইল পূর্ব-দক্ষিণে পাথরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে পানিতে ডুবে যায় ট্রলারটি। পরে মাছ ধরার জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা উদ্ধার অভিযান শুরু করে।

এ নিয়ে উখিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে এক শ্রেণীর সুবিধাভোগী চক্র শরণার্থী ক্যাম্পে স্থান করে নিয়েছে। যে কারণে মানবপাচার দিনদিন বেড়েই চলেছে। তিনি বলেন, যারা রোহিঙ্গা পাচারকারীদের আশ্রয় দিয়ে সহযোগিতা করছে তাদেরকে খুঁজে বের করে আইনের কাছে সোপর্দ না করা হলে মানবপাচার বন্ধ হবে না। ১২ জানুয়ারি দুপুরে মানবপাচার বিষয়ক এক এনজিও সংস্থার আয়োজিত সভায় উখিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এসব কথা বলেন।

উখিয়া উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিনুল এহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, সমাজ সেবা কর্মকর্তা রাসেল চেীধুরী, ইপসার প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর যিশু বড়ুয়া, কাউন্টার ট্রাফিকিং অফিসার এনি নমিলা, কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী, ওসি আবুল মনসুর, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুননেছা বেবী, ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম, চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী, চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী প্রমুখ। এছাড়া স্থানীয় সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক ও প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৩০ মাঘ ১৪২৬, ১৮ জমাদিউল সানি ১৪৪১

ফলোআপ : ট্রলারডুবি

১৯ মানবপাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা

গ্রেফতার ৮ জন

প্রতিনিধি, কক্সবাজার ও টেকনাফ

কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্টমার্টিনে রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার ডুবির ঘটনায় মানবপাচারের সাথে জড়িত ৮ জন দালালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনগত ব্যবস্থা নিতে আদালতের মাধ্যমে রিমান্ড চাইবে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ থানা পুলিশের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। ওসি প্রদীপ জানিয়েছেন, ‘আজ (গতকাল) সকালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশনের কন্টিজেন্ট কমান্ডার (পিওআর) এমএম ইসলাম বাদী য়ে ১৯ জনসহ অজ্ঞাত ৫/৬ জনকে আসামি করে মামলার আবেদন করলে পুলিশ মামলাটি রুজু করেন। মামলাটি তদন্ত করছে পুলিশ পাশাপাশি মানবপাচারের সঙ্গে আরও যারা জড়িত তাদেরকে গ্রেফতার করতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, মঙ্গলবার ট্রলার ডুবির ঘটনা নিহতদের মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। আর যাদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাদের ব্যাপারে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

টেকনাফ থানা সূত্র জানিয়েছেন, ট্রলার ডুবির ঘটনা যাদের বিরুদ্ধে মানবপাচারের অভিযোগে মামলা হয়েছে তারা হলেন, টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালী পাড়া এলাকার হাসান আলীর ছেলে সৈয়দ আলম (২৮), একই এলাকার আবদুস সালামের ছেলে মো. আজিজ (৩০), উলা মিয়ার ছেলে ফয়েস আহমদ (৫০), মো. আজমের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২০), জুম্মাপাড়া এলাকার মমতাজ মিয়ার ছেলে মো. রফিক (২৬), রাজারছড়া এলাকার মোস্তাক আহমদের ছেলে হুমায়ুন কবির (২০), নোয়াখালীয়া পাড়া এলাকার রশিদ আহমদের ছেলে মো. করিম (৪৯), উখিয়ার বালুখালী ১০নং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ডি-ব্লক/৬৪ এর বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে মো. ওসমান (২২), নোয়াখালীয়া পাড়াস্থ জুম্মাপাড়া এলাকার মৃত হাকিম আলীর ছেলে আবদুস সালাম (৩০), কচ্ছপিয়া গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মো. আয়ুব (৩৫), মিঠাপানির ছড়া গ্রামের বশির আহমদের ছেলে মো. ইউনুছ প্রকাশ ইউনুছ মাঝি (৪০), হাবিরছড়া এলাকার মো. সফিকের ছেলে মো. ছালাম (৪৫), নোয়াখালীয়া পাড়া গ্রামের মো. শফিকের ছেলে মো. হোসেন (৪৫), জুম্মাপাড়া এলাকার আবদুল আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৫), নোয়াখালীয়াপাড়া ফ্রিজ ভাঙ্গা এলাকার মৃত কবির আহমদের ছেলে সৈয়দুল হক (৩০), কচ্ছপিয়া এলাকার সামশুর ছেলে আবদুর রহিম (২৫), কচ্ছপিয়া এলাকার হোসেন আলী ছেলে জাফর আলম (৩৫), নোয়াখালীয়া পাড়া বাগঘোনা এলাকার হাকিম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৪০) ও সাবরাং ইউনিয়নের পানছড়ি পাড়া এলাকার আমির হোসেনের ছেলে মো. গফুর প্রকাশ ইসমাইল (৩০)। এছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৫/৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার আসামিদের মধ্যে ইতিমধ্যে মানবপাচারের দালাল হিসাবে গ্রেফতার করা হয়েছে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালী পাড়া এলাকার হাসান আলীর ছেলে সৈয়দ আলম (২৮), উলা মিয়ার ছেলে ফয়েস আহমদ (৫০), মো. আজমের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২০), জুম্মাপাড়া এলাকার মমতাজ মিয়ার ছেলে মো. রফিক (২৬), রাজারছড়া এলাকার মোস্তাক আহমদের ছেলে হুমায়ুন কবির (২০), উখিয়ার বালুখালী ১০নং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ডি-বব্ল/৬৪ এর বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে মো. ওসমান (২২), নোয়াখালীয়া পাড়াস্থ জুম্মাপাড়া এলাকার মৃত হাকিম আলীর ছেলে আবদুস সালাম (৩০) ও কচ্চপিয়া গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মো. আয়ুব (৩৫)। তাদের ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে কক্সবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে, মঙ্গলবার প্রেস ব্রিফিংয়ে কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয় ১৩৮ জনকে বহনকারী ছোট ট্রলারটি ডুবন্ত কোরালের সঙ্গে বাড়ি খেয়ে তলা ফেটে ডুবে যায়। নিহতদের অনেকের লাশ পানির নিচ থেকে টেনে বের করতে হয়েছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মৃতদেহ এবং জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৩ জনকে। বাকিরা নিখোঁজ রয়েছে।

প্রসঙ্গত, ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালীয়াপাড়া সাগর উপকূল হয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় সেন্টমার্টিনের থেকে ৩-৪ নটিক্যাল মাইল পূর্ব-দক্ষিণে পাথরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে পানিতে ডুবে যায় ট্রলারটি। পরে মাছ ধরার জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা উদ্ধার অভিযান শুরু করে।

এ নিয়ে উখিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে এক শ্রেণীর সুবিধাভোগী চক্র শরণার্থী ক্যাম্পে স্থান করে নিয়েছে। যে কারণে মানবপাচার দিনদিন বেড়েই চলেছে। তিনি বলেন, যারা রোহিঙ্গা পাচারকারীদের আশ্রয় দিয়ে সহযোগিতা করছে তাদেরকে খুঁজে বের করে আইনের কাছে সোপর্দ না করা হলে মানবপাচার বন্ধ হবে না। ১২ জানুয়ারি দুপুরে মানবপাচার বিষয়ক এক এনজিও সংস্থার আয়োজিত সভায় উখিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এসব কথা বলেন।

উখিয়া উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিনুল এহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, সমাজ সেবা কর্মকর্তা রাসেল চেীধুরী, ইপসার প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর যিশু বড়ুয়া, কাউন্টার ট্রাফিকিং অফিসার এনি নমিলা, কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী, ওসি আবুল মনসুর, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুননেছা বেবী, ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম, চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী, চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী প্রমুখ। এছাড়া স্থানীয় সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক ও প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।