হাইতিতে ১৫ শিশুর মৃত্যু

হাইতির রাজধানী পোর্ট-অঁ-প্রিন্সের দক্ষিণে একটি এতিমখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ১৫ শিশু নিহত হয়েছে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। শুক্রবার এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের বয়স ১১ বছরের নিচে। কীভাবে এতিমখানাটিতে আগুন লেগেছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিবিসি।

অগ্নিকাণ্ডের সময় পেনসিলভানিয়াভিত্তিক চার্চ অব বাইবেল আন্ডারস্ট্যান্ডিং পরিচালিত অনিবন্ধিত ওই এতিমখানায় ৬০টির মতো শিশু ছিল। এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি গির্জা এই এতিমখানাটি পরিচালনা করে থাকে। মোমবাতি থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল বলে স্থানীয় গণমাধ্যগুলোর প্রতিবেদনে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়। এতিমখানাটির জেনারেটর নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এর কর্মী ও শিশুরা ওই মোমবাতি ব্যবহার করেছিল বলেও জানিয়েছে তারা।

গত শুক্রবার সংঘটিত সন্ধ্যায় এক অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এতিমখানাটির নিবন্ধন ছিল না। হাইতিতে এমন আরও কয়েকশ’ এতিমখানা আছে বলেও এ সংবাদমাধ্যমটি জানায়। কর্তৃপক্ষ এখন অগ্নিকাণ্ডের কবল থেকে বেঁচে যাওয়া এতিমখানাটির অন্য শিশুদের সহযোগিতা ও পুনর্বাসনে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন হাইতির সমাজকল্যাণ বিষয়ক ইনস্টিটিউটের পরিচালক আরিয়েলে জেয়েন্তি ভিলেদ্রু। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তাদের অন্তর্বর্তীকালীন একটি কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছি, তাদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়া যাবে কিনা, তা আমরা তাদের পরিবারের অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেবো।’

রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৩ ফল্গুন ১৪২৬, ২১ জমাদিউল সানি ১৪৪১

এতিমখানায় অগ্নিকান্ড

হাইতিতে ১৫ শিশুর মৃত্যু

সংবাদ ডেস্ক |

হাইতির রাজধানী পোর্ট-অঁ-প্রিন্সের দক্ষিণে একটি এতিমখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ১৫ শিশু নিহত হয়েছে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। শুক্রবার এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের বয়স ১১ বছরের নিচে। কীভাবে এতিমখানাটিতে আগুন লেগেছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিবিসি।

অগ্নিকাণ্ডের সময় পেনসিলভানিয়াভিত্তিক চার্চ অব বাইবেল আন্ডারস্ট্যান্ডিং পরিচালিত অনিবন্ধিত ওই এতিমখানায় ৬০টির মতো শিশু ছিল। এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি গির্জা এই এতিমখানাটি পরিচালনা করে থাকে। মোমবাতি থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল বলে স্থানীয় গণমাধ্যগুলোর প্রতিবেদনে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়। এতিমখানাটির জেনারেটর নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এর কর্মী ও শিশুরা ওই মোমবাতি ব্যবহার করেছিল বলেও জানিয়েছে তারা।

গত শুক্রবার সংঘটিত সন্ধ্যায় এক অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এতিমখানাটির নিবন্ধন ছিল না। হাইতিতে এমন আরও কয়েকশ’ এতিমখানা আছে বলেও এ সংবাদমাধ্যমটি জানায়। কর্তৃপক্ষ এখন অগ্নিকাণ্ডের কবল থেকে বেঁচে যাওয়া এতিমখানাটির অন্য শিশুদের সহযোগিতা ও পুনর্বাসনে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন হাইতির সমাজকল্যাণ বিষয়ক ইনস্টিটিউটের পরিচালক আরিয়েলে জেয়েন্তি ভিলেদ্রু। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তাদের অন্তর্বর্তীকালীন একটি কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছি, তাদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়া যাবে কিনা, তা আমরা তাদের পরিবারের অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেবো।’