করোনা থেকে মুক্তি পেলেন শতবর্ষী নারী

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিন দিন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন থাকার পর অবশেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯৬ বছর বয়সী চীনা নাগরিক লু। বলা হচ্ছে, প্রাণঘাতী ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরা লু-ই হচ্ছেন এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি।

চীনে শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটিতে যেখানে অনেক যুবক মারা যাচ্ছেন, সেখানে প্রায় শতবর্ষী এই নারীর ‘ফিরে’ আসার বিষয়টি সবার মধ্যে আশা জাগাচ্ছে। এর আগে গত সপ্তাহে ৯২ বছর বয়সী এক নারী ভাইরাসটির আক্রমণ থেকে রেহাই পান। নভেল করোনাভাইরাস নিউমোনিয়া, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) যার আনুষ্ঠানিক নাম দিয়েছে ‘কোভিড-১৯’; এতে আক্রান্ত হয়ে শেষ পর্যন্ত চীনেই ১৫শ’ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আর বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন সাড়ে ৬৪ হাজার মানুষ।

এদিকে, হাসপাতালের দেয়া এক বিবৃতির বরাতে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জিঝাং প্রদেশের নিংবো শহরের ওই নারী অসুস্থ হয়ে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে তাকে হংজুর জিঝাং বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে টানা তিন দিন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে থাকার পর বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) তিনি ছাড়পত্র পান।

রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৩ ফল্গুন ১৪২৬, ২১ জমাদিউল সানি ১৪৪১

করোনা থেকে মুক্তি পেলেন শতবর্ষী নারী

সংবাদ ডেস্ক |

image

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিন দিন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন থাকার পর অবশেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯৬ বছর বয়সী চীনা নাগরিক লু। বলা হচ্ছে, প্রাণঘাতী ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরা লু-ই হচ্ছেন এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি।

চীনে শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটিতে যেখানে অনেক যুবক মারা যাচ্ছেন, সেখানে প্রায় শতবর্ষী এই নারীর ‘ফিরে’ আসার বিষয়টি সবার মধ্যে আশা জাগাচ্ছে। এর আগে গত সপ্তাহে ৯২ বছর বয়সী এক নারী ভাইরাসটির আক্রমণ থেকে রেহাই পান। নভেল করোনাভাইরাস নিউমোনিয়া, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) যার আনুষ্ঠানিক নাম দিয়েছে ‘কোভিড-১৯’; এতে আক্রান্ত হয়ে শেষ পর্যন্ত চীনেই ১৫শ’ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আর বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন সাড়ে ৬৪ হাজার মানুষ।

এদিকে, হাসপাতালের দেয়া এক বিবৃতির বরাতে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জিঝাং প্রদেশের নিংবো শহরের ওই নারী অসুস্থ হয়ে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে তাকে হংজুর জিঝাং বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে টানা তিন দিন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে থাকার পর বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) তিনি ছাড়পত্র পান।