খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে আদালতই সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। গতকাল বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) আয়োজিত ‘দক্ষিণ এশিয়াতে উগ্র সন্ত্রাসবাদের অর্থায়ন : বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের ওপর একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ’ এর ওপর একটি গবেষণা উপস্থাপন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
এর আগে, দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডাকসুর আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক শাহরিমা তানজিন অর্নির পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রুহুল আমিন, অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্স ইন্টিলিজেন্স ইউনিটের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার কামাল হোসেন। এতে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন- ডাকসুর এজিএস সাদ্দাম হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, জঙ্গিবাদের মূল হোতাদের খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখলাম যে তারা সবাই আমাদের দেশীয় জঙ্গি। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নামে এরা আমাদের দেশকে একটি অচল জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা একটা পর্যায়ে চলে গিয়েছিলাম যেখানে আমরা একের পর এক ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছিলাম। জঙ্গিবাদের মূল হোতাদের খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখলাম যে সবাই আমাদের দেশীয় জঙ্গি। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নামে এরা আমাদের দেশকে একটি অচল জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শুরুতে তারা কয়েকটি বড় অভিযান চালালেও ব্যর্থ হয়ে টার্গেট কিলিং এর দিকে ধাবিত হয়। শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী সবাইকে ঘুরে দাঁড়াতে বললেন। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করলাম। নিরাপত্তা বাহিনী তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছে। তিনি বলেন, আমরা শুরু থেকেই জঙ্গিবাদে অর্থ যোগানদাতাদের ব্যাপারে সর্তক হই।
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৫ ফল্গুন ১৪২৬, ২৩ জমাদিউল সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, ঢাবি
খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে আদালতই সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। গতকাল বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) আয়োজিত ‘দক্ষিণ এশিয়াতে উগ্র সন্ত্রাসবাদের অর্থায়ন : বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের ওপর একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ’ এর ওপর একটি গবেষণা উপস্থাপন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
এর আগে, দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডাকসুর আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক শাহরিমা তানজিন অর্নির পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রুহুল আমিন, অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্স ইন্টিলিজেন্স ইউনিটের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার কামাল হোসেন। এতে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন- ডাকসুর এজিএস সাদ্দাম হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, জঙ্গিবাদের মূল হোতাদের খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখলাম যে তারা সবাই আমাদের দেশীয় জঙ্গি। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নামে এরা আমাদের দেশকে একটি অচল জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা একটা পর্যায়ে চলে গিয়েছিলাম যেখানে আমরা একের পর এক ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছিলাম। জঙ্গিবাদের মূল হোতাদের খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখলাম যে সবাই আমাদের দেশীয় জঙ্গি। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নামে এরা আমাদের দেশকে একটি অচল জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শুরুতে তারা কয়েকটি বড় অভিযান চালালেও ব্যর্থ হয়ে টার্গেট কিলিং এর দিকে ধাবিত হয়। শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী সবাইকে ঘুরে দাঁড়াতে বললেন। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করলাম। নিরাপত্তা বাহিনী তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছে। তিনি বলেন, আমরা শুরু থেকেই জঙ্গিবাদে অর্থ যোগানদাতাদের ব্যাপারে সর্তক হই।