স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, দেশের কারাগারগুলোতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বন্দীর সংখ্যা দ্বিগুণ। এই সমস্যা সমাধানে শুধু কারাগার বৃদ্ধিই নয়, কারাবন্দীদের বিভিন্নভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
গতকাল জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতিতে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নের পর চ্যাম্পিয়ন হচ্ছিল। সেই অবস্থান থেকে আমরা বের করে নিয়ে আসতে পেরেছি। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদনে, শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে এগিয়ে গেছি। বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়েছে। যখন এই কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন তখন অনেকেই হাসতো। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন বাংলাদেশ বিশ্বের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।
তিনি বলেন, দেশের কারাগারগুলোতে বন্দী ধারণক্ষমতা ৪৬ হাজারের মতো। আর কারাগারে আছে ৮৮ হাজারের বেশি। বন্দীর সংখ্যার দিক থেকে কারাগারের ওপর চাপ আছে। আমরা শুধু কারাগার বৃদ্ধিই করছি না, কারাগারে যারা আসছে তাদেরকে বিভিন্নভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষা দিচ্ছি, যাতে আর ক্রাইমে জড়াতে না পারে। ক্রাইম দমনে আমরা আরও শক্তিশালী পুলিশবাহিনী গঠন করতে যাচ্ছি বলেও সংসদে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
১০ বছরে ক্যাডার পদে নিয়োগ ৩০ হাজার
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘জানুয়ারি ২০১০ থেকে ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশের ভিত্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৩০ হাজার ৩০১ জনকে বিভিন্ন ক্যাডার পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এছাড়া পিএসসি জানুয়ারি ২০১০ থেকে ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য ৬৭ হাজার ২০৩ জনকে সুপারিশ করেছে।’
পিরোজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে বর্তমানে ১৫৩ জন নারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিসেবে কর্মরত আছেন। বর্তমানে মাঠ পর্যায়ে ২৮তম, ২৯তম, ৩০তম ও ৩১তম ব্যাচের কর্মকর্তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। উক্ত ব্যাচসমূহের কর্মকর্তাদের পরবর্তী পদোন্নতির সময় হয়নি বিধায় পদোন্নতির জন্য অপেক্ষারত কেউ নেই।
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৫ ফল্গুন ১৪২৬, ২৩ জমাদিউল সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, দেশের কারাগারগুলোতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বন্দীর সংখ্যা দ্বিগুণ। এই সমস্যা সমাধানে শুধু কারাগার বৃদ্ধিই নয়, কারাবন্দীদের বিভিন্নভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
গতকাল জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতিতে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নের পর চ্যাম্পিয়ন হচ্ছিল। সেই অবস্থান থেকে আমরা বের করে নিয়ে আসতে পেরেছি। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদনে, শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে এগিয়ে গেছি। বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়েছে। যখন এই কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন তখন অনেকেই হাসতো। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন বাংলাদেশ বিশ্বের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।
তিনি বলেন, দেশের কারাগারগুলোতে বন্দী ধারণক্ষমতা ৪৬ হাজারের মতো। আর কারাগারে আছে ৮৮ হাজারের বেশি। বন্দীর সংখ্যার দিক থেকে কারাগারের ওপর চাপ আছে। আমরা শুধু কারাগার বৃদ্ধিই করছি না, কারাগারে যারা আসছে তাদেরকে বিভিন্নভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষা দিচ্ছি, যাতে আর ক্রাইমে জড়াতে না পারে। ক্রাইম দমনে আমরা আরও শক্তিশালী পুলিশবাহিনী গঠন করতে যাচ্ছি বলেও সংসদে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
১০ বছরে ক্যাডার পদে নিয়োগ ৩০ হাজার
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘জানুয়ারি ২০১০ থেকে ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশের ভিত্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৩০ হাজার ৩০১ জনকে বিভিন্ন ক্যাডার পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এছাড়া পিএসসি জানুয়ারি ২০১০ থেকে ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য ৬৭ হাজার ২০৩ জনকে সুপারিশ করেছে।’
পিরোজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে বর্তমানে ১৫৩ জন নারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিসেবে কর্মরত আছেন। বর্তমানে মাঠ পর্যায়ে ২৮তম, ২৯তম, ৩০তম ও ৩১তম ব্যাচের কর্মকর্তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। উক্ত ব্যাচসমূহের কর্মকর্তাদের পরবর্তী পদোন্নতির সময় হয়নি বিধায় পদোন্নতির জন্য অপেক্ষারত কেউ নেই।